Post# 1587388241

20-Apr-2020 7:10 pm


দেশে গ্রান্ড মুফতি নেই বলেই যে যার পছন্দের মুফতির ফতোয়া অনুসরন করতে পারে। দশ জনে দশ রকম আমল করতে পারে। কেউ মাজারে যায়, আবার কেউ মসজিদে।

গ্রান্ড মুফতি হলে প্রথম মুফতি হবে খুবই ভালো। উনি চলে যাবার পরে পরের জন হবে তরিকত ফেডারেশন আর আওয়ামি উলামা লীগের নেতা থেকে কেউ।

গ্রান্ড মুফতির হুকুমের তোয়াক্কা না করে এখনো যে সকল জায়গায় চলা যায়, যেমন গ্রাম গঞ্জে, সেখানে মসজিদে এখনো জামাত নামাজ চালু আছে।

তাই গ্রান্ড মুফতির নিয়োগের ঠিক পরের প্রশ্ন হবে উনার বিপরিত মতে কতটুকু চলার স্বাধিনতা আমার আছে আর কতদিনের জন্য সেটা।

দেশের আলিয়া মাদ্রাসাগুলোতে দেয়াল জুড়ে বিশাল করে মানুষের ছবি টাংগিয়ে ছেলে-মেয়েদের পাশা পাশি বসিয়ে প্রথমে সংগিত গাইয়ে এর পর ধর্মিয় পাঠ আরম্ভ করে। এতে পাপ নেই। গ্রান্ড মুফতির হুকুম।

কওমি মাদ্রাসাগুলো এখনো গ্রান্ড মুফতিকে মানে না। এরা বিদ্রোহি। বৃটিশ আমলে তাদের বলা হতো "খারেজি" মাদ্রাসা। সমাজ চ্যুত। রুল মানে না।

পথের শেষ প্রান্তে আমি।
এখনো হক নাহক বুঝি না।

    Comments:
  • রেলিভেন্ট :
    https://www.facebook.com/mizan.harun/posts/2691345157761619

20-Apr-2020 7:10 pm

Published
20-Apr-2020