দেশে ৩০ জন ডাক্তার আক্রান্ত এর মাঝে ৩ জন আইসিইউতে।
পার্সেন্ট বুঝার জন্য এটা প্রয়োজন। ভাইরাসটা কতটুকু ডেডলি।
দ্বিতীয় কথা হলো, অল্প ভাইরাস শরিরে নেয়া আর একবারে বেশি নেয়া দুটোর মাঝে পার্থক্য আছে। অল্পতে শরির সময় পায় ইমিউনিটি তৈরিতে, বেশি হলে পায় না। ডাক্তারদের এক্সপোজার হয় হটাৎ করে বেশি।
অন্য খবরে, দেশে ৬ জন ডাক্তার বরখাস্ত। বেচে গিয়েছে। জান বাচানো ফরজ যেহেতু।
আর কতদিন পরে দেশে কোনো একটিভ ডাক্তার থাকবে না - এটা এখন বুঝার বিষয়। সবাই হয়তো কোয়ারেন্টাইনে চলে যাবে।
ডাক্তার ইনফেকটেড হলে উনি সুস্থ থাকুক বা অসুস্থ, কোনো ডিউটি করতে পারবেন না। কারন অন্য রোগি তার কাছে আসলে তাকেও ধরবে। তাই ডাক্তারকে অফ যেতেই হবে।
তাই মিথ্যা বলে যে ডাক্তারের কাছে করোনা আক্রান্ত আপনার বাপেরে নিয়ে গেলেন? সেই ডাক্তারের কাছে আপনি শেষ রোগি। ঐ ডাক্তারের কাছে আর কোনো রোগি যেতে পারবে না।
আপনার জান বাচানো আপনার জন্য ফরজ যেহেতু।