তবলিগের কাজ একেবারেই বন্ধ।
দেশে শুরা পন্থিদের হুকুম : পাচ কাজ বন্ধ।
এতাতিদের জন্য সাদ সাহেবের হুকুম : ঘরে বসে থাকো।
এর পরও যারা উৎসাহি ছিলো কারন "সা'দ সাহেব চাপে পড়ে ঐ হুকুম দিয়েছেন নিজের ইচ্ছায় না" -- তাদের জন্য মসজিদও বন্ধ। তাই আমলের সুযোগও বন্ধ।
খুরুজ বন্ধ। এর উপর এখন চলছে এই সময়ের আগে জামাতে বের হওয়াদের ধর পাকড়।
ভারতে প্রচন্ড, তবলিগওয়ালারা যেন এখন দেশের ভিলেন।
দেশেও চলছে রাস্তায় এলাকায় মসজিদে জামাত দেখলে পুলিশের ধর পাকড়। সেই আগের সিমপেথি আর নেই।
পাকিস্তানে ঐ অবস্থা না হলেও সিমপেথি কমে আসছে।
অথচ এর আগে প্রতিটা ক্যালামিটিতে যেমন ঝড়, বন্যা, খড়া, দুর্ভিক্ষে মানুষের মাঝে তাদের কদর আরো বেড়ে যেতো।
আল্লাহর ইচ্ছা। সা'দ সাহেবকে কাশফ খোলা মনে করা হতো। উনি এর পরও এই পরিনতি দেখতে পারেন নি। সাবধান করতে পারেন নি। দোয়া আমল দ্বারা এড়াতে পারেন নি।
শেষ যুগ। এর পর কি হবে কেউ জানেন না। আল্লাহ তায়ালার কি ইচ্ছে কেউ জানেন না।
তাই দেখতে থাকি।