অন্যান্য দেশে এরকম হয়েছে। এই দেশেও হবে তাই ধরে নিচ্ছি :
১
করোনা ভাইরাসের জন্য তারা প্রথমে বন্ধ ঘোষনা করে। বন্ধ বাড়াতে থাকে যেহেতু মৃত্যুর সংখ্যা বাড়তে থাকে। ৩০ দিন পর দেখে মানুষ না খেয়ে আছে। তখন বাচি মরি সব খুলে দেয়। কিন্তু দেখা যায় কাজ চালু করা যাচ্ছে না। সব কেমন যেন পার্মানেন্টলি বন্ধ হয়ে আছে। আর বেশি দিন খোলা রাখলেও রোগ আবার ছড়ায়, মানুষ মরে।
তাই কোনো দেশ এখনো পুরো খুলে নি। আধা খুলা আধা বন্ধ। আমাদের দেশেও তাই হবে। ৩০ দিন পূর্ন হবে রমজান আসলে।
২
এর পর আসি মসজিদ বন্ধে।
"মানুষ মরতাছে অহন নামাজ কি?" এটিচিউডটা থাকবে। সংগে আছে আমাদের তরিকত ফেডারেশন পন্থি মন্ত্রী। যাদের "দিলের নামাজই বড় নামাজ"। এর উপর একটা প্রিসিডেন্স তৈরি হলো "দরকারে মসজিদ বন্ধ করা যায়, নিয়ম আছে" -- পরের দরকারটা হবে আরো ছোট কারনে। এর পরেরটা আরো ছোট। নামাজ ঘরেও পড়া যায় এ ব্যপারে উম্মাহ এখন একমত যেহেতু।
৩
তাই ব্যসিক্যালি "মানুষ মরতাছে আর হেয় আছে নামাজ লইয়া"।
মানুষ মরতেই থাকবে। যতদিন না ভেক্সিন তৈরি হয়। সেটা সবাইকে দেয়া হয়। আর ঐ ভ্যক্সিনে কাজ হয়। কয়েক বছর লাগবে। তিন-চার বছর। মসজিদ হয়তো এর পরও খুলার মতো পরিবেশ হবে না। কারন জান বাচানোর জন্য মসজিদের দরকার নেই।
আট বছর। আমি যেন ভুল প্রমানিত হই।
জান বাচানো আর চাকরি করে খেয়ে বাচা -- এই দুটো প্রায়োরিটি।
নামাজ যার ইচ্ছা বাসায় পড়তে পারে।
- Comments:
- // নামাজের জন্য বিল গেইটসের দিকে তাকিয়ে থাকি। উনি ভ্যক্সিন তৈরি করছেন।