তবলিগের ভাল দিক ছিলো তারা চাদা চাইতো না। ইজতেমার জন্য না। কাকরাইলের জন্য না। জামাত যাবে এর জন্যও না। সংগঠনের জন্যও না। দলের গরিব কর্মিদের জন্যও না। কোনো মাসিক ফান্ড ছিলো না। "আগে কখনো আমরা চাই নি কিন্তু এখন বলছি...." বলেও কখনো চাইতো না।
বা ইন্ডাইরেক্টলি "আশাও" করতো না কারো টাকার। "আপনার তো টাকা আছে। দেখেন এই ছেলেকে সাহায্য করতে পারবেন কিনা। রাগ করলেন নাকি?" এই ভাবেও না।
দ্বিনের কথা যা বলতো ফ্রি। শুধু দ্বিনের জন্য।
এই একটা দল ছাড়া বাকি সব ইসলামি দলে চাদা দিতে হয়। দ্বিনের কথা শুনার পরে আপনি কিছু টাকা দিবেন আশা করা হয়।
দ্বিনের জন্য।
- Comments:
- ^ না নেই। এটা অবিশ্বাস্য লাগে অন্যদের কাছে।
- টাকা দেয়ার তাগাজা থাকে না কখনো। সরাসরি না। ইন্ডাইরেক্টলি না। ভেতরে ভেতরে না। স্বেচ্ছায় না। "আপনি তো নিজ ইচ্ছায় দেবেন" সেভাবেও না। সবাই দেয় -- সেভাবেও না।
- হাই লেভেলে উঠে গেলেও না। নেতা হলেও না। আমির হলেও না। কর্মি হলেও না। কাছের লোক হলেও না। পুরানো সাথি হলেও না। স্পেশাল কেইসেও না।
এর থেকে স্পষ্ট করে কিভাবে বলবো জানি ন।া
- বিশ্ব ইজতেমার জন্যও না। বিদেশিরা আসবে তাদের জন্যও না। স্পেশাল ফান্ডও না। খিদমতের জন্যও না।
- চেষ্টা করে দেখেন দেয়া যায় কিনা। এর পর আমাকে জানাবেন।