মেডিকস শর্ট কোর্স :
এখন কোর্স করতে চাইলে মেডিকস এর উপর নিতে হবে। ইমারজেন্সি রেসপন্স ট্রেনিং বা নার্স ট্রেনিং ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে।
ভাইরাস আক্রমন করলে হাসপাতালগুলো overwhelmed হয়ে যাবে। গত ডেঙ্গুর সময় ঢাকায় যেমনটা দেখা গিয়েছিলো। আর এখন চীনে যেমনটা দেখা যাচ্ছে।
হাসপাতালে যায়গা পাবেন না। বাসায় পাঠিয়ে দেবে। হাসপাতালের পরিবেশ হবে বাসার থেকেও খারাপ। ডাক্তার নেই, নার্স নেই, শুধু লাইনের পর লাইন রোগি শুয়ে আছে ফ্লোরে, করিডোরে, দুই বিছানার মাঝে। বাথরুম করার সুযোগ নেই, অতিরিক্ত রোগির লাইন বলে। খাবারের সাপ্লাই নেই। কেন্টিনের সাপ্লাই কেপাসিটি থেকে রোগি কয়েকগুন বেশি বলে। হাসপাতাল আরো বেশি ইনফেকশাস কারন বমি হাগু পরিষ্কার করার লোকেরাও ক্লান্ত হয়ে সাইডে বসে আছে বলে।
কেনপি লাগানো, ইনকেজশন দেয়া, সেলাইন পুশ করা, অক্সিজেন মাস্ক পরানো এগুলো শিখতে কত মাস লাগবে আল্লাহ জানেন।
তবে -- যদি সময় সুযোগ থাকে, এগুলো শিখে নিতে পারলে তখন কাজে লাগবে। ঢাকায় এরকম ট্রেনিং সেন্টার আছে শুনেছি। ডিটেলস খবর জানি না।
শেষে করোনা ভাইরাসের উপর NYT এর একটা কভারেজ। ৪% মারা যায়। ২৫% এর ইনটেনসিভ কেয়ার লাগে। মাস খানেক অসুস্থ থাকে। জোয়ান-বুড়া সবাই মারা যায়। বুড়ারা বেশি। লিংক কমেন্টে।