ইজতেমায় গেলে আমি এতাতিদেরটায় যাবো ইনশাল্লাহ।
কারন :
প্রথমতঃ ছাত্রাবস্থায় আমার যত বড় ভাই ছিলো সবাই এখন এতাতি। হয়তো শিকদার স্যারের প্রভাব। উনি আমাদের স্যার ছিলেন বলে। ইজতেমায় তাদের সাথে দেখা হবে।
দ্বিতীয়তঃ এতাতিরা এত খারাপ না যে সবসময় তাদের বিরোধিতা করতে হবে। আর বেশি বিরোধিতা করলে এক সময় হয়ে যাবে "এরা ইহুদি নাসারাদের থেকেও খারাপ, কারন ইহুদিরা কখনো <একটা কিছু> করে না, কিন্তু এতাতিরাতো <সেই কিছুটা> করে"। অতিরিক্ত ঘৃনা ক্ষতিকর। সেটা যেন না হয়।
তৃতীয়তঃ তাদের পথভ্রষ্টতার কিছু সাইন এখনই আমি দেখছি। যেমন দেওবন্দিদের এত বিরোধিতা যে অনেকটা আহলে হাদিস স্টাইলে কথা বলছে। কিন্তু "হয়ে গেলে" তখন দেখা যাবে। "সে খারাপ হয়ে যাবে" তাই এখনই তার বিরোধিতা করার মানে নেই। যার অন্তর্দৃষ্টিতে যাই মনে হোক। যতদিন মোটামুটি ভালো আছে সাপোর্ট।
চতুর্থতঃ ভিড় কম হবে। যাওয়া আসার সময় বাচবে। আর এটলিষ্ট বসে কথা বলা বা খুজা যাবে। এখন অতিরিক্ত ভিড়ে আমার যাবার কারন নেই।
পঞ্চমতঃ Support the underdog. এতাতিরা এখন underdog. আর being badass factor. এটা সাপোর্ট দা আন্ডারডগের সাথে সম্পৃক্ত।
- Comments:
- ^ হতে পারে। কিন্তু নিশ্চিৎ না যেহেতু তাই "যোগ দেয়ার" পক্ষে আমি না। আর এতাতিরা যদি ঠিক হয় তবে দেওবন্দি মাদ্রাসাগুলো নিশ্চিৎ ভুলের মাঝে আছে।
এটার শেষ প্রমান হলো কারো "পতন" দেখার মাঝে। পক্ষে বিপক্ষে "দলিল" দেবার মাঝে না। মাদ্রাসাগুলো যদি ভুল হয় তবে পতন হবে। যেটার সাইন এখনো নেই। সামনের কয়েক বছরের মাঝে যদি আসে তবে তখন দেখতে হবে।