|| পর্বত হলো তারকাটা
সৃষ্টির প্রথমে দুনিয়ার পৃষ্ঠ ছিলো লাভা। এর পর আল্লাহ তায়ালা এর উপর শক্ত ভু পৃষ্ঠ তৈরি করেন। সেটা কাপছিলো, ব্যসিক্যলি আমি বুঝি ভুমিকম্প হচ্ছিলো। আল্লাহ তায়ালা বললেন থামো। পৃষ্ঠ বললো পারছি না। এর পর আল্লাহ তায়ালা পর্বত সমুহ তারকাটার মতো করে ভু পৃষ্ঠকে গেথে দেন। এর কাপুনি বন্ধ হয়।
এটা পড়েছি ছোট বেলায়।
|| কিন্তু পর্বতের গভিরতা কতটুকু?
আমরা দেখি এটা মাটির উপরে শুধু। কিন্তু মাটির নিচেও এর বিস্তার আছে। উল্লেখ্য ভু পৃষ্ট কেবল ২০ কিলোমিটার মোটা। সমূদ্রের নিচে গেলে ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার। কিন্তু তারকাটা হয় কি করে? হলে তো আরো গভিরে যেতে হবে।
|| অনেক ভুমিকম্প আসে ২০০-৩০০ কিলোমিটার গভীর থেকে
এবং পর্বত না হলে ভুমিকম্প হয় না। পাথরে পাথরে বাড়ি খেলেই ভুমিকম্প। তরল লাভায় ভুমিকম্প হয় না। তাই পর্বতের গভিরতা প্রচুর। মাটির উপরে আমরা এর চোখা অংশটা দেখি। এসেছে অনেক গভীর থেকে। সেই লাভার ভেতর থেকে। কারন মাটি থেকে ২০ কিলো নিচে সবই লাভা।
|| এবং পর্বতগুলো পড়েছে টেকটনিক প্লেটের জয়েন্টের উপর
যেসব জায়গায় সবচেয়ে বেশি ভুমিকম্প হয়। এখানেই তারকাটা। যেটা গভির থেকে এসেছে। আজকে পড়লাম একটা আর্টিক্যল যেখানে বলা হয়েছে মাটির ৭০০ কিলোমিটার নিচেও পর্বত আছে। বলিভিয়ার ভুমিকম্প এর নিদর্শন।
https://www.princeton.edu/news/2019/02/14/massive-1994-bolivian-earthquake-reveals-mountains-660-kilometers-below-our-feet
|| সত্য বলেছেন
যখন আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, আমি পর্বতকে করেছি তারকাটা-পেরেকের মতো। সুরা নাবা এবং আরো অনেক সুরায়।
আগে এটা বুঝতাম না। এখন বুঝি।