১
খবর : "তবলিগ নিয়ে পাকিস্তানি আলেমদের চিঠি"
বস্তুত বলা হয়েছে দুই পক্ষই একে অন্যকে যেন মেনে নেয় এবং মারামারি না করে। কারন নিজেরা মারামারি করলে অন্যদের দাওয়াহ দেয়ার মতো সম্মান-প্রভাব বাকি থাকে না।
আমি বুঝলাম, তবলিগের দাওয়ার মেহনতের ময়দান সারাবিশ্বে মোটামুটি সংকুচিত হয়ে এসেছে। শক্তি যেহেতু ব্যয় হচ্ছে বিরোধিতায়। আর এর নেগেটিভ ইফেক্টে।
এদেশে যেমন, সেটাই এখন সারা বিশ্বে।
২
দেওবন্দে মন্ত্রীরা আজকে যাচ্ছেন এমন কোনো খবর নেই। কবে যাবেন সেটা অনিশ্চিৎ। অন্য খবর, "শেষ স্বিদ্ধান্ত দেবে শেখ হাসিনা, দেওবন্দ না।"
সরকারের এখন এন্টি-হেফাজত স্ট্যন্ড থেকে ধারনা করছি এখন থেকে উনারা ঝুকে থাকবেন এতায়তিদের পক্ষে। অথবা দেশে "শান্তির" কথা চিন্তা করে stay-still order. এ ক্ষেত্রে ইজতেমা আর হবে না।
কি হবে সেটা শিগ্রই বুঝা যাবে।
৩
অযোগ্য বা অসৎ কেউ নেতৃত্বের উর্ধে উঠতে পারে। পলিটিক্স করে যদি সে পলিটিক্সে দক্ষ হয় আর আশে পাশে সবাই সৎ এবং দ্বন্ধ বিমুখ হয়। এর পর সৎদের সাথে অসৎরা মিলে থাকলে বুঝার উপায় নেই কে কেমন। চাটুকাররা সবারই প্রশংসা করে যেহেতু। সাধারন অনুসারিরা নেতাদের সমালোচনা করা বা দোষ ধরতে যায় না যেহেতু।
ফিতনা লাগলে এই বিভাজনে অযোগ্যরা ছিটকে বেরিয়ে আসে।
- Comments:
- আমিও তাই করি। কে কার পক্ষে সেটা দিয়ে কে ভালো কে মন্দ।