Post# 1542542068

18-Nov-2018 5:54 pm


কোরআন শরিফ অর্থ বুঝে স্বাভাবিক ভাবে পড়ে গেলে যে ব্যখ্যা আমি বুঝি সেটাকেই আমি তার ব্যখ্যা হিসাবে নেই। যা বুঝি না, তা বুঝার দরকার নেই।

ব্যখ্যা যদি জানতেই হয় তবে ১৯০০ সালের আগের তফসির দেখতে হবে। এরকম তফসিরের কিতাব শত শত আছে।

এবং একারনে প্রচলিত গ্রুপগুলো ১৯০০ সালের আগের সব তফসিরকে বাতেল ধরে নিয়ে প্রত্যেকে নিজেরা নিজেরা নিজেদের আইডলজির উপর তফসির লিখেছে।

যে কারনে মুফতি ইজহার বলছেন, ইসতেওয়া-তাবিল পন্থিদের চোখে আগের কোনো তফসিরই ঠিক না। ১৯০০ সালর পরে তাদের আলেমদের লিখা তফসিরকে শুধু মাত্র তারা সহি বলে। এমন কি ইবেন কাসিরও ঠিক না।

যে কারনে বেরলভিরা ১৮৫০ সাল পর্যন্ত লিখা কোনো তফসিরে তাদের হাজির-নাজির ব্যখ্যা পায় না। তারা পড়ে "কানজুল ঈমান" যেটা লিখা ১৯০০ সালের পরে।

যে কারেন জিহাদিরা যে তাগুত্বের ব্যখ্যা করে সেই ব্যখ্যা আমি ১৯০০ সালের আগের প্রচলিত ৮ টা তফসির কিতাব ঘেটেও পাই না। কিন্তু ১৯০০ সালের পরে লিখা এক তফসির কিতাবে ২০ পৃষ্ঠা জুড়ে শুধু ত্বাগুতের ব্যখ্যা।

আমরা সালাফিদের কাছে ফিরে যেতে চাই সালাফদের যুগের সব কিতাব ছুড়ে ফেলে দিয়ে, কিছু দিন আগের লিখা লিখকদের কিতাবকে আকড়ে ধরে।

    Comments:
  • ^ যে কারনে ১৮০০ সালের দিকে দুনিয়া জয় ফরাসিরা করতে পারে নি। বৃটিশরা করেছে। বৃটিশরা সাজিয়ে, স্যলুট দিয়ে কামানের সাথে বেধে মুসলিমদের মারতো। ফরাসিরা মারতো চোখ তুলে জিহ্বা কেটে।
  • ^ এর বাংলা অনুবাদে আয়াতের অনুবাদের বাইরে তাফসিরও আছে। দেখতে পারেন নেটে।
  • whatever. কানজুল ঈমান "বাংলা" পড়তে হতে তাহলে স্টেটাসে।

18-Nov-2018 5:54 pm

Published
18-Nov-2018