গত কয়েক মাসে ইলেকট্রনিক্স দেখলাম। যা বুঝলাম :
১
ইলেকট্রনিক্স প্রোগ্রামিংয়ের মত।
1 , 2, 3, 4 সংখ্যাগুলোর জায়গায় ভোল্ট, এম্পেয়ার
যোগ বিয়োগ পুরন ভাগ = রেজিসটর, কেপাসিটর
if then else while = ট্রানজিসটর, রিলে, সুইচ
function, method = IC
OS, Language = microprocessor.
২
সফটওযার লিখে আপনি যা করতে পারবেন তার একটা বড় অংশ কোনো সফটওয়ার না লিখে ইলেক্ট্রনিক্স দিয়ে করে ফেলতে পারবেন। এটার ইনপুট ওটার সাথে এভাবে অনেক তার পেচিয়ে।
এবং জিনিসগুলো কমপ্লেক্স হতে থাকবে যেমন সফটওয়ার কমপ্লেক্স হতে থাকে। এর পর কমন ফাংশনগুলোর জন্য আইসি বেরিয়ে যায়। অনেক ইলেকট্রনিক্স কমে আসে বোর্ড থেকে। ঐ আইসির ভেতরে ঐ সব ইলেক্ট্রনিক্স তার পেচ ইমপ্লিমেন্ট করা আছে মাইক্রো স্ট্রাকচারে [লজিক গেইট]।
৩
এখন যেমন চারদিকে সফটওয়ারের জয়জয়কার, তেমনি ৮০ এর দশকে ছিলো ইলেকট্রনিক্সের। কারনটা এখন বুঝতে পারছি। ঐ যুগের প্রোগ্রামাররা তখন ইলেক্ট্রনিক্স দিয়ে প্রোগ্রামিং করতো।
৪
হার্ডওয়ার সামান্য কিছু বাড়ালে সফটওয়ার দ্বিগুন চারগুন বাড়াতে হয়। কারন নতুন নতুন অনেক কিছু করার পসিবিলিটি খুলে যায়। শুধু লিখলেই হলো। হার্ডওয়ার-ড্যটা সামনেই আছে।
৫
হার্ডওয়ার এখন আবার ট্রেকশন পাচ্ছে। রোবোটিক্স, IoT, অটোমেশন এসবের কারনে। এখানে সফটওয়ারের কাজও প্রচুর। মোবাইল-কম্পুটার সাইডে ইনোভেশন যেহেতু বহু বছর ধরে বন্ধ হয়ে আছে।
- Comments:
- ^ এখানে করতে পারেন। একই প্রশ্ন যদি অন্য কারো থাকে তবে তারাও একই সাথে জানতে পারবে। আমাকে আর বার বার টাইপ করতে হবে না।
- ^ আওয়ার ইসলামের কথা একেবারে অবান্তর না। কোনো কোনো উলামা এই মজমায় এই সব দাবি তুলেছে। ফাইনাল ডিসিশনে এইগুলো ছিলো না, শুধু এতটুকুই সেইফ। মুফতি মিযানুর রহমান সাঈদ নামে একজন দেখলাম এই দাবিগুলো তুলেছেন। সম্ভবতঃ আরো অনেকে এমন স্বপ্ন দেখছেন। এখানে একটা বাছাই এর প্রয়োজন আছে। কোনো দলেরই সবাই সঠিক না। ফিতনার সময় যেহেতু।