বিবর্তন বাদের বিরুদ্ধে নতুন পাওয়া সমস্যাগুলো :
১
বিবর্তনবাদের একেবারে প্রাথমিক থিউরি মতে যে সকল প্রানী সংখ্যায় প্রচুর, যেমন পিপড়া বা মানুষ, সেগুলোর ডিএনএ-তে ভিন্নতা বেশি হবে। কিন্তু রিসার্চ করে দেখা যায় সংখ্যায় বেশি হোক বা কম, সবার ডিএনএ কাছাকাছি। মানে : বিবর্তন নেই!
২
রিসার্চ করে দেখা যায় মানুষ সহ পৃথিবীর প্রায় সব প্রানী এসেছে মাত্র ১ লক্ষ থেকে ২ লক্ষ বছর আগে। কিন্তু ঐ সময়ে দুনিয়াতে এমন কিছু হয় নি যে হুট করে এত ধরনের প্রানী দুনিয়াতে আসবে মানুষের সাথে। শেষ বড় ঘটনা ছিলো পৃথিবীতে বড় একটা উল্কাপাত কিন্তু সেটাও ৬ কোটি বছর আগে। হিসাব মিলে না। ঐ সময়ে যেন দুনিয়া নতুন করে চালু হয়েছে। বৈজ্ঞানিক বলছেন : আমি এটা ভুল প্রমানের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি, কিন্তু এর পর স্পষ্ট সত্য এটাই।
৩
তৃতীয় সমস্যা হলো বিবর্তন থিউরির মতে প্রানীদের ডিএনএ পরিবর্তিত হবে। যা থেকে এক প্রানী থেকে অন্য প্রানী আসবে। কিন্তু রিসার্চ করে দেখা যায় প্রানীদের ডিএনএতে এই রকম কোনো পরিবর্তন নেই -- প্রতিটা প্রানীর ডিএনএ একজায়গায় স্থির। এবং সেখান থেকে বদলায় না। যে কোনো দুই ধরনের প্রানীর ডিএনএ-তে বিশাল পার্থক্য - এত বেশি যে এক গ্যলাক্সি থেকে অন্য গ্যলাক্সির দূরত্বের মত। কিন্তু এর মাঝে ফাকা। এক প্রানির ডিএনএ বিবর্তিত হয়ে যে অন্যপ্রানী তৈরি হচ্ছে -- এমন প্রমান নেই।
[ নিচের ইংরেজি আর্টিক্যলের সংক্ষিপ্ত বাংলা অনুবাদ। ]
https://www.afp.com/en/news/826/sweeping-gene-survey-reveals-new-facets-evolution-doc-15e2yc1