১
এই গুগুল জেনারেশন বেশি চাল্লু হয়ে গিয়েছে। সহি ছাড়া এদের বাতিল কিছু খাওয়ানোর সুযোগ এখন নেই।
২
আচ্ছা, ম্যডিক্যলে এই রকম করা যায় না? ডাক্তার বললো আপনার এই হয়েছে, এই করবেন। আপনি গুগুল সার্চ দিয়ে "ডাক্তার সাহেব। আপনার এই কথাটা ঠিক না। দেখেন এই রোগ হলে বলা আছে ঐ করতে হবে। এই করলে কোনো লাভ নেই। বরং ওই করলে ভালো হয়ে যাবে।"
৩
আমি উপরে যা বললাম সেরকম করি।
আচ্ছা, ভাইরাস জ্বর হলে ডাক্তাররা এন্টিবায়োটিক দেয় কেন? অথচ আমরা স্কুলেই শিখে এসেছি ব্যকটেরিয়া আর ভাইরাস দুটো ভিন্ন জিনিস। এন্টিবায়োটিক ব্যকটেরিয়ার জন্য। নামেই বুঝা যায়। ভাইরাসের জন্য হলো ভ্যকসিন।
কি জানি! তকলিদ করা ছাড়া উপায় নেই।
- Comments:
- এখন হয়তো দেয়া বন্ধ করেছে। ৯০ এর দিকে ধুমার্সে দিতো। যখন মানুষ যে কোনো জ্বর হলেই ডাক্তরের কাছে যেতো। এখন মানুষ আর ডাক্তারদের বিশ্বাস করে না। ঔষধ দিলেও খায় না। এটা ডাক্তাররা জানে। এই জন্য স্ট্রেটেজি বদলিয়েছে। এন্টিবায়োটিকের বহুল ব্যবহারের ক্ষতিগুলো যেহেতু এখন আরো প্রচারিত হচ্ছে।।
- কারো পা ধরে মাফ চাইতে হয় না এজন্য। নিজের অত্মমর্যাদা নিয়ে থাকতে হয়। ইদানিং "রুজু করো" দাবির প্রাচুর্য আরেকটা ট্রেন্ড। যদিও এই ধরনের পা ধরা বা রুজু করা দ্বারা এই কুল ঐ কুল কোনো কুলই রক্ষা হয় না। নিজে জালেম হলে ভিন্ন কথা।