Post# 1521011526

14-Mar-2018 1:12 pm


সমালোচনা:


চাইলে যে কোনো কিছুকে কোরআন হাদিসে আছে বা নেই প্রমান করতে পারেন।

ডঃ খন্দকার জাহাঙ্গির এর একটা নিয়ম বলছিলেন "ওয়ালা তাকরাবু আল ফাওয়াহিশ..." "তোমরা ফাহেশার কাছে যেও না..." আপনি বলবেন এই কাজটা ফাহেশা। কোরআন থেকে দলিল হয়ে গেলো। স্যারের কথা। এরকম করা উচিৎ না সেন্সে বুঝিয়েছেন।

অথবা পক্ষে "ফাসআলু আহলাদ জিকরি ইন কুনতুম লা.." না জানলে আহলে জিকিরদের জিজ্ঞাসা করো। এটা থেকেও বহু লোককে বহু কিছু প্রামান করতে দেখেছি।


ব্যসিক্যলি যখন কেউ আমাকে জিজ্ঞাসা করে "এটা কি কোরআন হাদিসে আছে?" তখন একে আমি ডুয়েল হিসাবে দেখি -- সে যতটুকু কোরআন হাদিস থেকে বেশি বেশি ভিন্ন ভিন্ন অর্থ তৈরি করতে রাজি আছে বনাম আমি কতটুকু রাজি আছি এর মাঝে।

এই ডুয়েলে আমি সাধারনতঃ পরাজয় মেনে নেই। এগুলো নিয়ে juggle খেলে বিজয়ে আমার লাভ নেই।


কিন্তু যদি সরা সরি কোরআন হাদিসে থাকে?

তবুও সমস্যা আছে দেখেন নামাজের কত রকম নিয়ম আছে এর পরও তর্ক।

বলবে, "আপনি কি ফিকহুল হাদিস পড়েছেন? না পড়েন নি। জেনে এর পর তর্ক করতে আসবেন।"
রিমাইন্ডার, প্রশ্নটা ছিলো "এগুলো কি কোরআন হাদিসে আছে?"


"তবে কি কোরআন হাদিস থেকে কিছু নেবো না?"

নেবো। সরাসরি যদি নিতে হয় তবে নিজে যা বুঝি ততটুকু নেবো।
ইন এনি কেইস, এগুলো নিয়ে তর্ক করবো না।


"আচ্ছা। তাসাউফের ব্যপারগুলো কি কোরআন হাদিসে আছে?"
১ নং পয়েন্ট দ্রষ্টব্য। চাইলে প্রামান করা যায় আছে। চাইলে প্রমান করা যায় নেই।

বেশি তর্ক করলে আমার ঐ রকম হয়ে যাওয়ার আশংকা আছে যাদের ব্যপারে বলা আছে, তারা কোরআন তিলওয়াত করবে কিন্তু মুখ থেকে সেটা অন্তর পর্যন্ত নামবে না।

    Comments:
  • ^ হয়তো বেশি করে ফেলছিলো তাই। ইমোশন একটা লিমিট পর্যন্ত ভালো। এর পর অতিরিক্ত হয়ে যায়। তবে কোনটা অতিরিক্ত কোনটা অতিরিক্ত না -- এটা তাদের চয়েস। যেহেতু তারা এটাকে নিজেদের মাঝে সিমিত রেখেছে। আমাদেরকেও এগুলো করতে বলছে না।

14-Mar-2018 1:12 pm

Published
14-Mar-2018