লিখায় বড় ডোজের হাইপারবোল, সারকাজম দিয়ে দেই, সাধারনতঃ।
কোনোটা বেশি প্রচার পেলে ভয় -- অন্যরা বুঝবে তো?
রিএডিট করে তখন সারকাজমগুলো সরাতে হয়। :V
"এসব না করে, সরাসরি লিখা যায় না?"
যায়। তখন প্রতিটা লিখা বেশি বিতর্কিত হয়ে যাবে।
সাইলেন্ট রিডার আছে অনেক, যাদের জন্য লিখা।
তারা বুঝে। কমেন্ট করে না।
"ইয়ং যারা আপনাকে ফলো করে গাইডেন্সের জন্য?"
এদের ব্যপারে সত্যি অমি কনফিউজড কি করবো।
এটা বুঝতে হবে তারা ইমোশেনালি এখনো অনেক আনস্টেবল।
তাদের আইডলজি হটাৎ হটাৎ টার্ন নিবে,
ঘাটে ঘাটে ধাক্কা খাবে।
রাগবে, খুশি হবে, ভালো বলবে, গালি দেবে।
আস্তে আস্তে স্টেবেল হতে থাকবে, শিখে শিখে।
শুধু আমার ভালো কথায় কাজ হবে না।
কারন -- ভালো কথা তো সবাই বলে।
আমরা এইভাবেই শিখেছি। পোড় খেয়ে।
এই বয়সে তারা একটা আইডেন্টিটি খুজে।
একটা কাল্ট, একটা রিজন যেটা দিয়ে সে
অন্যদের উপর তার সুপেরিয়রিটি দেখতে পাবে।
যেটা দিয়ে সে বিশ্বাস করবে --
"বাকি সবাইকে ছাড়িয়ে আমি অনেক এগিয়ে যেতে পারবো।"
এর পর সে পোড় খায়। বিশ্বাস ভঙ্গতা দেখে, স্বার্থপরতা দেখে,
মুনাফেকি দেখে, স্বার্থহাসিল দেখে, কথার বৈপরিত্ব দেখে।
হয়তো নেতার এক কথার উপর সে জীবন দিয়ে দিচ্ছিলো,
পরের নেতা এসে বললো "ঐ কথাটা ঠিক না", তার বুঝা উচিৎ ছিলো।
একটা সময় আসে যখন সে কন্ট্রাডিকশনগুলো উপলব্ধি করতে পারে।
বাস্তব দুনিয়াতে ফিরে আসে।
কিন্তু এতে সময় লাগে।
এই ইন্টারমিডিয়েট পিরিয়ডে ইয়ংদের সব কথা টলারেট করে যেতে হয়।
ধর্য্য নিয়ে, সময় নিয়ে।
এর জন্য best man সম্ভবত আমি না।
আরো অনেকে আছেন এই কাজ করার জন্য।
Me feels.