সরকারী ভাবে এদের জানাজা হবে। যেহেতু তখন জানাজা করাটাকে একটা চ্যলেঞ্জ-যুদ্ধ হিসাবে দেখা হয়। এবং পাশের মসজিদের ইমাম সাহেবও জানাজা পড়াবেন। যেহেতু এই এক জানাজা না পড়ালে উনার চাকরি চলে যাবে "একটি জানাজা, সারা জীবনের কান্না"।
কিন্তু আপনি আমি মুসলিম আম পাবলিকদের উচিৎ হবে এ থেকে বিরত থাকা।
উল্লেখ্য রাজিব হায়দার [থাবা বাবার] জানাজা হয়েছিলো :
১। পাশের মসজিদে মাগরিবের আজান দেবার কিছুক্ষন পরে। মাগরিবের নামাজ না পড়ে।
২। কেউ ওজু না করে। শাহবাগের মোড়ে ওজুর ব্যবস্থা ছিলো না।
৩। ছেলে মেয়ে একত্রে মিলে মিশে দাড়িয়ে। ছেলে মেয়ে কাধে কাধ লাগিয়ে। ঐক্যবদ্ধ ভাবে। হিন্দু মুসলিম এক সাথে।
৪। কিবলা মুখি হবার বদলে লাশকে ঘিরে সবাই গোল হয়ে দাড়িয়ে।
৫। চার তকবিরের বদলে তিন তকবিরে।
ঐ সময়ে আমি এই জানাজার কাছে ছিলাম। কিন্তু মাগরিবের আজান দিয়ে দিয়েছিলো বলে নামাজ পড়তে চলে গিয়েছিলাম। তাই তামাশা দেখার সুযোগ হয় নি।