ফতোয়ার সোর্স:
১
স্কুল জীবনে ছিলো বেহেস্তি জেওর।
হাই স্কুলে। দৈনিক ইনকিলাব এর ইসলাম পৃষ্ঠা। সপ্তাহে একবার, ছোট বক্সে ৮/১০ টা উত্তর।
কলেজে, মাসিক মদিনার প্রশ্নোত্তর বিভাগ। উত্তর দিতেন মাওলানা মহিউদ্দিন খান। অসুস্থ হলে অন্য কেউ। উত্তর পড়ে বুঝতাম অন্য কেউ দিয়েছে। :V
৯৫ এর পর ইন্টারনেট। প্রথমে ask-imam, দক্ষিন আফ্রিকার একটা মাদ্রাসা থেকে চালাতো। উত্তর দিতেন মুফতি ইব্রাহীম দিশাই। এটা দেওবন্দি মাদ্রাসা ছিলো।
এর কয়েক বছর পর islam-qa. দলিল ভিত্তিক লম্বা উত্তর। সালাফিদের। তাই দুপক্ষের কাছে গ্রহনযোগ্য। বহু দিন এ থেকে চালিয়েছি। ask-imam তখন বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো।
২
এখন,
শায়েখ মুনাজ্জিদ জেলে।
সৌদি-সালাফি স্থাপনা-শিক্ষায় কাপুনি চলছে।
২০০০ এর দিকে মিটিয়ে যাওয়া হানাফি-দেওবন্দিরা আবার ফিরে এসেছে, with force।
৩
ফতোয়ার নতুন প্রাইমারি সোর্স ঠিক করার সময়।
- Comments:
- FAQ:
"বেহেস্তি জেওর? হা হা"
"ইনকিলাব যে অমুকদের জানেন না?"
"ask-imam আবার চালু হয়েছে"
"দুই পক্ষের কাছে গ্রহনযোগ্য মানে? দুই নৌকায়..."
"মিটিয়ে যাওয়া বলতে কি বুজাচ্ছেন? কখনোই মিটে..."
"কাপুনি চলছে মানে? হক কখনো শেষ হয় না...." - গ্রামিন সাইবারনেট। দেশে দ্বিতীয় ছিলো। প্রথমদের ১ মাস পরে।
- পক্ষে বা বিপক্ষে কোনো খবর আসে নি মানে খবর ঠিক। খবরে এসেছে যে: যাদের গ্রেফতার করছে তাদের নাম প্রকাশ করছে না। ইজরাইলিরা কোনো দেশে ট্রেনিং দেবার পর থেকে ঐ দেশে সাধারনতঃ এরকম হতে থাকে।