১
মাওলানা ওবায়দুল হক ছিলেন বাইতুল মুকাররমের খতিব। অনেক জনপ্রীয়, অনেক প্রভাবশালী। দেশের ইশুগুলোর ব্যপারে শেষ কথা আসতো উনার থেকে।
মানুষ মনে করতো এটা বোধহয় উনার পদের জন্য। উনি মারা গেলে সবাই দৌড় ঝাপ আরম্ভ করে এই পদটার জন্য। এত ক্ষমতা এখানে!
এর পর অনেকে এই পদে এসেছে। কেউ পরিচিতি পায় নি।
২
মুহিব খান রিসেন্টলি একটা কবিতা ছেপেছেন কাবার ঈমামের উদ্দেশ্যে।
তবে কাবার ঈমামের কোনো রাজনৈতিক ক্ষমতা নেই। উনি শুধুই চাকরি করেন। দায়িত্ব কেবল নামাজ পড়ানো।
৩
বাংলাদেশের অনেক ইমাম ধারনা করেন উনি মানুষের নেতাও। তাই এলাকাবাসির উচিৎ উনার কথা মত চলা। এর পর হুকুমদারি আরম্ভ করেন।
এটা ভুল ধারনা। এই ধরনের অধিকাংশ ইমামই এক পর্যায়ে চাকরি হারিয়ে ফেলেন। এর পর আরম্ভ হয় মসজিদ ছেড়ে যেতে অস্বিকৃতি। এলাকার লোকদের নিয়ে হট্টগোল। ব্যর্থতা। শেষে সেলফ রিয়েলাইজেশন। যে উনার আসলে ক্ষমতা নেই।
- Comments:
- "বিত্তিখা" মনে রাখা আরো সহজ। প্রেকটিক্যলি যেহেতু এরকম উচ্চারন করে।