১
কিছু বছর আগেও ফতোয়া ছিলো জুম্মার দিন ঈদ হলে শুধু ঈদের নামাজ পড়লেই হবে। আবার জুম্মা পড়তে হবে না। এটা দলিল দিয়েই তারা প্রমান করতো। কোনো কিছু দলিল ছাড়া না।
Things have changed. এখন সৌদি সরকার বলছে কেউ যেন জুম্মা না ছাড়ে কারন এটা সুন্নাহ বিরোধি। এবং সরকার মনিটর করবে এই রকম কেউ করে কিনা। সৌদিতে যেহেতু শুক্রবার ঈদ।
লিংক কমেন্টে।
২
সালাফিদের মাঝে এই জিনিসটা বহু বছর ধরে দেখে আসছি। কিছু একটা দাবি করলো "এটাই ঠিক বাকি সবাই ভুল করছে"। এর অনেক বছর পর, "না, আসলে ওটা ঠিক না। কে বলেছে ঐ রকম করতে হবে?"
অথচ এর মাঝে নতুন কোনো হাদিস আসে নি যে ডিসিশন বদলাতে হবে। কোরআন হাদিস আগেও আমাদের সামনে যা ছিলো এখনো তাই। তাহলে মত বদলানোর কারন কি?
কারন হলো নতুন করে আবার কোরআন-হাদিস খুলে সে থেকে ফিকাহ নির্নয়ের চেষ্টা। যেটা আমাদের পূর্ববর্তি আলেমগন পুংখানু পুংখ রূপে করে গিয়েছিলেন। কোনো কিছু গননার বাইরে না রেখে।
কিন্তু তাদের কথা আমাদের কাছে গ্রহনযোগ্য না। তাই তাদের সব কথা ছুড়ে ফেলে দিয়ে নতুন করে আবার ফিকাহ বের করতে গিয়ে আমরা ভুল-শুদ্ধ-ভুল ফেইজের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি। কর্পোরেটরা যাকে বলে RnD.
৩
হানাফি মাজহাবে জুম্মার দিন ঈদ হলে জুম্মা ঈদ দুটোই আলাদা করে পড়তে হবে। ৪০ বছর আগে তাই দেখেছি। এখনও তাই।
- Comments:
- http://saudigazette.com.sa/article/516178/SAUDI-ARABIA/Jumaa-prayer
- Reality, আগের ফতোয়া অনুযায়ি কিছু মসজিদে জুম্মা পড়ানো হতো না। যে কারনে এখন বলা হচ্ছে পড়াতে। আগের না পড়ানোর পেছনে ভিন্ন কোনো কারন ছিলো না।