কোরবানী নিয়ে ড: খন্দকার জাহাঙ্গির স্যারের ৭ মিনিটের বয়ান।
বলছেন,
- গোস্ত-রক্ত আল্লাহর কাছে যায় না, যায় আপনার অন্তরের তাকওয়া। তাই নিয়ত ঠিক করতে হবে, দেখানোর জন্য না করে।
- তিন ভাগের একভাগে লিমিট না করে পারলে বেশি দান করার চেষ্টা করবেন।
- "ভাগে কোরবানী দিলে হবে না", এটা ভুল ফতোয়া। এবং সৌদি আলেমরাও এরকম কোনো কথা বলেন না।
- বেনামাজীর সাথে ভাগ দেবেন না। কারন কোরবানী সুন্নাহ বা ওয়াজিব, কিন্তু নামজ ফরজ। বেনামাজীর কোরবানী যেন যার শরিরে কাপড় নেই তার মাথায় পাগড়ি পড়া।
- যে বলে "আমি নামাজ পড়ি না এটা খারাপ" তার হয়তো ঈমান আছে, কিন্তু যে বলে "নামাজ না পড়লেও আমি নামাজির থেকে ভালো" তার ঈমান নেই।
- কেউ হটাৎ নামাজ আরম্ভ করলে তাকে খোটা দেবেন না, "এই কারনে নামাজ আরম্ভ করেছে।" সে নামাজ আরম্ভ করলেই ভালো।
- সুদখোরের তৌবা ১ বছর চেক করে দেখতে হয়, সে সত্যি সুদ বন্ধ করেছে কিনা। কিন্তু নামাজে এই শর্ত না। আরম্ভ করলেই হলো।
- আমাদের উদ্দেশ্য হবে বেনামাজীকে সমাজচ্যুত করা না। বরং তাকে নামাজী বানিয়ে সমাজে আনা।
- এক গ্রামে বেনামাজীর জানাজা নিয়ে গন্ডোগল হয়েছিলো। এর ভালো ফল পড়ে এবং এর পর নামাজীর সংখ্যা বেড়ে যায়।
https://www.youtube.com/watch?v=F9iXGwGqq5k&spfreload=10