Post# 1502698082

14-Aug-2017 2:08 pm


তাকওয়াকারীদের উপর ঐ সব লোকদের হিসাবের দায়িত্ব না।
বরং দায়িত্ব শুধু মনে করিয়ে দেয়া, যেন তারাও তাকওয়া করে।

যারা নিজেদের দ্বীনকে খেল-তামাশা বানিয়েছে তাদেরকে ছেড়ে দিন।
দুনিয়া তাদের ধোকায় ফেলেছে।
আর এই কোরআন দিয়ে উপদেশ দিতে থাকেন
যেন কেউ নিজের কামাই দিয়ে ধ্বংশ না হয়।
তার জন্য কোনো ওলি-শাফায়াতকারী নেই, আল্লাহ ছাড়া।
মুক্তির জন্য সেদিন সব দিতে চাইলেও গ্রহন করা হবে না।
এদের কামাই তাদেরকে ধ্বংশ করেছে।
কুফরির জন্য তাদের শাস্তি ফুটন্ত খাবার পানি আর কষ্টকর আযাব।

বলে দিন,
আমরা কি আল্লাহ ছাড়া অন্যকে ডাকবো?
যে আমাদের উপকার করতে পারে না, ক্ষতিও না।
আল্লাহ আমাদের পথ দেখানোর পর কি পেছনে হাটবো?
তার মত, যাকে শয়তানরা উসকে দিয়ে হয়রান করে দিয়েছে!
তার বন্ধুরা তাকে পথে ডাকছে - আমাদের দিকে আসো!
বলে দিন, আল্লাহর পথই একমাত্র পথ।
আমাদের হুকুম করা হয়েছে রাব্বুল আলামিনের কাছে আত্মসমর্পন করতে।
আর নামাজ কায়েম করতে, উনাকে ভয় করতে।
উনার কাছে তোমরা একত্রিত হবে।

উনি আসমান-জমিন সৃষ্টি করেছেন, সত্যিকারে।
যে দিন বলেন হও, হয়ে যায়, উনার কথা সত্য।
যে দিন শিংগায় ফু দেয়া হবে, সে দিন রাজত্ব তার।
জানেন অদৃশ্য, জানেন দৃশ্য।
উনি বিচক্ষন, সব জানেন।

- সুরা আল-আনআম, ৯ম পৃষ্ঠা থেকে।

14-Aug-2017 2:08 pm

Published
14-Aug-2017