অনলাইনে দানের আবেদনগুলোতে যে কারনে দান করি না। যদিও এগুলো সবচেয়ে ইমোশোনালি প্রেজেন্ট করা হয়।
রেয়ার কিছু কেইস ছাড়া ৯০-৯৫% টাকাই মিড্যলমেন খেয়ে ফেলে। ৫-১০% শুধু গরিবের কাছে পৌছে যদি কপাল ভালো হয়।
রোহিংগাদের অধিকাংশ দান করেছে চট্রগ্রামের লোকালরা গোপনে এবং সরাসরি, যারা নিজেরাও অত বড়লোক না। আর ঢাকা থেকে রোহিংগাদের ইমোশোনালি প্রেজেন্ট করে যে টাকা তুলা হয়েছিলো তার ২% ও সেখানে পৌছাতে পেরেছে কিনা সন্দেহ।
ভিডিওটা ক্লিক করলে যেখান থেকে প্লে আরম্ভ হবে, সেখানে পাবেন আহসান হাবীব পেয়ারের দানের টাকা, ইমোশান, প্লাস ব্যবসা কি করে চলছিলো তার উপর পেয়ার ভাইয়ের নিজর ক্যমেরাম্যনের কথা।
মহিলারা এই সব ইমোশোনাল ট্রেপে পড়ে বেশি।
পরিচিত লোকদের এবং নিজের আশে পাশে গরিবদের সাহায্য করেন। যারা হাত পাতে না। কিন্তু চাকরি নেই ধার করে চালায়। দেখলে মনে হয় ভদ্র লোক, কিন্তু সংসারে অভাব।