Post# 1487378577

18-Feb-2017 6:42 am


লাষ্ট পোষ্টে নাস্তিকদের সাথে তর্কে নিরুৎসাহিত করে যা লিখেছি সেটার জন্য তাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি যারা সময় নিয়ে এবং কষ্ট করে সোয়াবের আশায় তাদের জবাব দিয়ে যাচ্ছেন।

আপনাদের কাজে খুবই গুরুত্বপূর্ন। এবং সময় বলে দিবে ইনশাল্লাহ কত লোক আপনাদের জবাবগুলো জেনে নাস্তিকতার ধংশের ফাদ থেকে মুক্তি পেয়েছেন।

বাংলায় এই ধরনের কাজের একটা বড় অভাব ছিলো। যেটা আরিফ আজাদ ভাই এবং আরো অনেক ভাই পূর্ন করছেন। যাদের সবাইকে আমি চিনি না।

আমরা চাই বা না চাই নাস্তিকদের এই ভুল যুক্তিগুলো আমাদের ইয়ং জেনারেশনের কাছে পৌছছে। এবং তারা এর সঠিক উত্তরের খোজে ছিলো।

এই শুন্যতা পূর্ন করা উম্মাহর জন্য জরুরী ছিলো।

এই দায়িত্ব পূরনে আল্লাহ তায়ালা একটা গ্রুপকে নিযুক্ত করে দিয়েছেন। এ জন্য আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। এটা শুধু আলেমদের দ্বারা সম্ভব ছিলো না, কারন এখানে বিজ্ঞানের অনেক বিষয় আছে যেগুলো বিজ্ঞান যারা পড়েছেন এবং এই লাইনে এক্সপার্ট তারা আরো সঠিক উত্তর দিতে পারবেন।

আল্লাহ তায়ালা আপনাদের কাজের উত্তম প্রতিদান দান করুন।
এবং আপনাদের অন্তর ঈমানকে আরো বাড়িয়ে দেন।

আবার ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, এটা দ্বারা কেউ যদি আপনাদের কাজে ডিমটিভেটেড হয়ে থাকেন তার জন্য। আমার পোষ্টটা আরো স্পেসিফিক ভাবে লিখা উচিৎ ছিলো যে আমি সাধারন জনগনকে বুঝাচ্ছিলাম, যারা এই ব্যপারে জানে না।

আল্লাহ তায়ালা আমাদের ক্ষমা করুন।

    Comments:
  • ব্যলেন্সটা জরুরী। এই পোষ্ট দিয়ে আমি আগের পোষ্টটাকে বেলেন্স করছি।
    ঐটা এডিট করলে জিনিসটা আবার এক দিক বা অন্য দিকে আন-ব্যলেন্সড হয়ে যাবে।

    প্লাস, মেসেজটা যায় লিখার টোন আর লিখার ফ্লো দিয়ে, যেটা ফুল রিরাইট ছাড়া পরিবর্তন সম্ভব না।

    আল্লাহ তায়ালা আমাদের ক্ষমা করুন।

  • কথ্য [মানে কথা বলার] আরবীতে বা ফাতহা অনেক ক্ষেত্রে বে, তে, থে এরকম উচ্চারন করা হয়।

    আমার প্রাইমারি স্কুল জীবনটা কেটেছে এক আরব দেশে এবং তখন আমরা এরকম পড়তাম, বলতাম। ইউটুবে ভেরিফাই করে নিতে পারবেন।

    কিন্তু কোরআন পড়ার সময় সবসময় বা ফাতহা বা উচ্চারন করা হয়। যেই ডায়ালেক্টের লোকই পড়ুক না কেন। হাই স্কুল উঠে যখন আমি কোরআন শিখা আরম্ভ করি তখন আমাকে এই জিনিসটা ঠিক করে নিতে হয়েছিলো।

    Sabrin Jahan

  • Corrected, জাজাকাল্লাহ।
  • ইসলামে কিছু লোক দাওয়াহ দেবে, কিছু লোক জিকির করবে, লোক লোক জিহাদ করবে, কিছু লোক ইলম চর্চা করবে, কিছু লোক বিজ্ঞান চর্চা করবে আবার কিছু লোক দার্শনিকদের কথার জবাব দেবে।

    এভাবেই সমাজ চলে।

18-Feb-2017 6:42 am

Published
18-Feb-2017