১
মাঝে শুক্রবার অসলে সুরা কাহফ পড়ার রিমাইন্ডার দিয়ে ফেসবুকে সবার ওয়াল ভরে যেতো। এখন এটা কমে গিয়ছে। তবে এটা অস্বাভাবিক না। ফ্লো বাড়ে কমে।
২
দাজ্জালের ফিতনা থেকে বাচার জন্য সুরা কাহাফের প্রথম আর শেষ দশ আয়াত প্রতি দিন পড়তে হয়। শুধু শুক্রবার না। যেহেতু কিছু হাদিস প্রথম ১০ আর কিছু হাদিসে শেষ ১০ আয়াতের কথা আছে। প্রতিদিন পড়লে মুখস্ত হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ। তখন পড়া আরো সহজ।
এক বর্ননায় আছে দাজ্জালের আগুনে কেউ পড়ে গেলে সুরা কাহাফের প্রথম কয়েক আয়াত পড়ে নিলে সেই আগুন তার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। তাই প্রথম কয়েক আয়াত মুখস্ত করার উপর এটাকে আরেকটা এমফেসিস ধরা যায়।
আর সপ্তাহ জুড়ে নূর পাবার জন্য সুরা কাহাফ শুক্রবার সম্পুর্ন পড়তে হয়। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত।
৩
দাজ্জাল তখন আসবে যখন মিম্বরে দাড়িয়ে ইমামগন দাজ্জালের বিরুদ্ধে খুতবা দেয়া বন্ধ করে দেবেন। আর এই ধরনর নিদর্শনের হাদিস বাংলার মাটি থেকে বরং আরব দেশের অবস্থার সাথে মিলালে আরো প্রেকটিক্যল হয়।
তাহলে হারাম শরিফের জুম্মার খুতবায় কি এখনো দাজ্জালের বিরুদ্ধে বলা হয়? শেষ আমি শুনেছিলাম বোধহয় ২০১০ সালে। দ্বিতীয় খূতবা পুরোটাই ছিলো দাজ্জালের বিরুদ্ধে।
এখন এটা ফলো করা আরো সহজ। হারাম শরিফের জুমার খুতবা লাইভ ফিড আছে নেটে। শুক্রবার বিকাল ৩ টার দিকে বাংলাদেশ সময় আরম্ভ হয়।
দাজ্জালের বিরুদ্ধে না বললেও যে ব্যপারেই বলুক তাতে শিক্ষনীয় আছে।