১
একটা জিনিস লক্ষ্য করলাম, তবলিগের অনুসারীরা ডঃ জাকির নায়েকের উপর যত ক্ষিপ্ত, খিলাফাপন্থিরা [এই টার্মটা ডিগ্রেটরি হিসাবে ব্যবহার করছি না, নিরাপত্তার জন্য করছি] ইয়াসির কাজীর উপর তেমন ক্ষিপ্ত।
কেন? তার যুক্তি হয়তো তারা জানে। কিন্তু ব্যক্তগত ভাবে আমার কাছে কারনগুলো ক্ষুদ্র, এবং জিনিসটা অযৌক্তিক-বাড়াবাড়ি মনে হয়।
২
এটা বুঝতে হবে দ্বীন শিখার জন্য সবাই মাদ্রাসার আলেমদের সংগে সম্পর্ক করতে যাবে না। আমরা যতই বলি না কেন "এটাই একমাত্র পথ"। বরং তারা সহজে যার কাছ থেকে শেখা যায় তার কাছ থেকে শিখবে।
এই হিসাবে যারা সারা দিন ডিশ-টিভি নিয়ে বসে থাকে তারা টিভিতে সবচেয়ে জনপ্রীয় জাকির নায়েক থেকেই শিখবে। যারা আমেরিকাতে থাকে, বা ইংরেজি মিডিয়ামে পড়ে বড় হয়েছে তারা ইয়াসির কাজী, নুমান আলী খান থেকেই শিখবে। যারা ফেসবুকে সারা দিন থাকে তারা ফেসবুক মুফতিদের থেকেই শিখবে।
৩
"মাদ্রাসার কোনো মুফতিকে জিজ্ঞাসা করেন" একথা তাদের বলার দ্বারা তাদের অবস্থান পরিবর্তিত হবে না। বরং অধিকাংশ লোক তাদের নিজের নিকটবর্তি পরবর্তি ব্যক্তির কাছে দ্বীন শিখতে যাবে যে তাকে খেদিয়ে না দিয়ে বরং শিখাতে চাইবে।
এটা রিয়ালিটি, brace it.
- Comments:
- অনেক আগে বলেছিলাম। মনে আছে? (Y)