চাকরির বাজারে ইংরেজি জ্ঞানটা কাজে লাগে সবচেয়ে বেশি।
সাইন্সে থাকলে:
ইঞ্জিনিযারিং বা ডাক্তারী মেনুয়াল, ইন্সট্রাকশন, ডেসক্রিপশন যা আছে সব ইংরেজিতে লিখা। নিজে শিখে নিতে পারবেন যে কোনো নতুন টেকনোলজি। নচেৎ "আমাকে দেখায় দিলে পারবো" মুডে এসিস্টেন্ট হিসাবে কাজ করতে হবে।
কমার্সে থাকলে:
মার্কেটিংয়ে, করেসপন্ডেন্স, যোগাযোগ এসবের মাধ্যমটাই হলো ইংরেজি। একজন চাইনিজ এক্সপোর্টারের সাথে আপনি চাইনিজ ভাষায় কথা বলবেন না। ইংরেজিতে বলবেন।
আর্টসে থাকলে:
ইংরেজি শিক্ষকদের সাপ্লাই কম। চাহিদা বেশি। টিউশনি করলেও অন্যদের থেকে বেশি ইনকাম করতে পারবেন।
তাই একটা ছেলে ভবিষ্যতে চাকরির বাজারে কতটুকু সুবিধা করতে পারবে এটার স্কেল হিসাবে আমি ব্যবহার করি সে ইংরেজিতে কতটুকু দক্ষ সেটা।
এটা চাকরির জন্য। ব্যবসায়ি হতে চাইলে হিসাব ভিন্ন।
- Comments:
- "হাদীসের হুবহু ভাষ্য নয়" <-- ঐ ওজুর পানি দিয়ে সাহল রা: কে গোসল করানো হয়েছিলো