Today I learned:
"হুদুদ কায়েমে এখানে কোনো বাঁধা নেই। কেননা যারা এগুলো করছেন তারা একজন সেন্ট্রাল আমীরের আনুগত্যে এসব করছেন যা তাদের কাজকে বৈধ করে। আর মুসলিমরা কোনো একজন মুসলিম আমীরের আনুগত্যে বাধ্য। এটা সেই ক্ষমতা যার আওতায় উমাইয়্যা,আব্বাসিয়া ও ওসমানীদের আমলেও শাসন কেন্দ্র থেকে বহু দূরে দারুল হারব ও কুফরের অভ্যন্তরেও অভিযান চালানো হয়েছে কিন্তু উলামায়ে কখনোই বিরোধীতা করেন নি। উদাহরণ স্বরূপ ক্রিমিয়ার খানকে মস্কোভা সাজম্রাজ্যে চালানো অভিযানে দেয়া ওসমানীয়া জানিসার দের সাহায্য এর কথা বলা যায়।কাজেই মূল আমীরের দেয়া অনুমতির সাপেক্ষে অন্য দেশের অভ্যন্তরে চালানো অভিযান কখনও নাজায়েজ হতে পারে না। এমনকি কাফেররা ও এটা মনে করে না। CIA,RAW,KGB,MO SAD,MI প্রভৃতি সংস্থা এধরণের কাজ বরাবরই করে আসছে।"
~ জনৈক।
___
কথাগুলো আমার কাছে নতুন।
অথচ আমার ধারনা ছিলো সব দলের সব যুক্তি আমার জানা।
এটা over confidence, obviously.
তাই নতুন করে হিসাব করার সময়।
কথাগুলো কি ঠিক? ভুল?
Time should say.
কিন্তু প্রথম প্রশ্ন হলো আমার আমির কে?
আমি যে ভুখন্ডে থাকি সে ভুখন্ডের বর্তমান আমির হলেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী।
আর মুসলিম বিশ্বের আমির?
de-facto হিসাবে বর্তমানে সৌদি বাদশাহ।
কারন আরব বিশ্বের বাকি সব আমির সৌদি বাদশাহকেই বড় আমির মনে করে। এবং উনার নিয়ন্ত্রনেই মক্কা মদিনা।
এতটুকু অমি বুঝি।
বাকিটা বুঝতে হবে, যদি বুঝার প্রয়োজন আছে মনে করি।
But what he said is a new thought, and interesting. Interesting even if its right or wrong.
- Comments:
- এটা মাসলা বা ফতোয়ার ব্যপার হয়ে যাচ্ছে।
আমি নিজে মোনাফেক আমিরেরও আনুগত্য করি। তবে এই ব্যপারে কাউকে ফতোয়া দেবার অধিকার আমর নেই।
যে যেই আলেমদের অনুসরন করে তার কাছ থেকে ফতোয়া নিয়ে নিতে হবে। ফতোয়ায় পার্থক্য থাকতে পারে।