লিখে না রাখলে ভুলে যাব, তাই লিখে রাখলাম:
আইনুল হুদা ভাইয়ের বিরুদ্ধে লিখাটা পোস্ট করার পরে, এবং এর পরিপেক্ষিতে প্রাইভেট মেসেজে কিছু বাতচিতের পর মন খারাপ করে গত পরশু রাতে শুয়ে ছিলাম।
স্বপ্নে দেখলাম আইনুল হুদা ভাই এবং কয়েকজন বসে আছেন। এর পর তাদের চেহারা মুছে গেলো। দেখলাম তাদের জায়গায় রাসুলুল্লাহ ﷺ বসে আছেন। কিছুটা দুর্বল অবস্থায় হেলান দিয়ে আছেন। এবং উনার ﷺ চারদিকে দেয়ালে পায়খানা লাগানো। এবং পায়খানার গন্ধে আমি কাছে যেতে পারছি না।
___
সকালে উঠে আমি ইবনে শিরিনের স্বপ্নের তাবির দেখলাম। বুঝলাম এর অর্থ হলো আইনুল হুদা ভাইয়দের গ্রুপটা বিদআতের মাঝে আছেন।
___
এর ভিন্ন কোনো ব্যখ্যা বা এতে সন্দেহ কেউ করতে চাইলে তার সাথে আমার তর্ক নেই। যার পথ তাকে খুজে নিতে হবে।
আল্লাহ তায়ালা উনার রাসুলের উপর অনেক সালাম সালাত পাঠান।
- Comments:
- অতীতের মুসলিমদের গৌরবের সময় যেটা ছিলো সে সময় মুসলিমদের মাঝে কিছু পথভ্রস্টতা কিছু বিভ্রান্তিও ছিলো। ভ্রস্টতা যখন এত বেশি ছড়িয়ে যেতো যে এর পর ভালো যতটুকু বাকি থাকে সেটা থেকে তাদের ঐ বিপথগামিতা বেশি তখন আল্লাহ তায়ালা ঐ মুসলিম জনপদ ধ্বংশ করে দিতেন।
এটা আব্বাসি খিলাফতের বাগদাদের জন্য যেমন সত্য, কর্ডোভার জন্যও তেমন সত্য ছিলো, এবং রাশিয়ার জনপদগুলোর জন্য সত্য ছিলো। সবগুলোকেই আল্লাহ তায়ালা ধ্বংশ করেছেন, তাদের বড় কোনো খারাপের জন্য।
"কি সেই দোষ? কেন?" সেই প্রশ্নের উত্তর খুজতে সময় নিয়ে বই পড়ে দেখতে পারেন।
- আল্লাহ তায়ালা কাফিরদেরকে দুনিয়াতে সব দিয়ে দেন। মুমিনদের দুনিয়াতে কস্টে রাখেন এবং আখিরাতে আনন্দে। কুরআন ২:২১২ দেখতে পারেন। অন্য আয়াতে বলা আছে কাফিরদের বাসার ছাদ আর সিড়ি আমি রূপা দিয়ে তৈরি করে দিতাম। খুজলে পাবেন। হাদিসে আছে এই উম্মাহর উপর দুনিয়াতে ভুমিকম্প, জালেম বাদশাহ এসব আপদ বিপদ আসতে থাকবে যখক্ষন না তারা আখিরাতে নিস্পাপ অবস্থায় দাড়ায়। এরকম অনেক।