কিন্তু চুপ করিয়ে দিয়েছে, ইসলাম!!!
পাপিকে হত্যা করা যাবে না।
করলে তার সারা জীবনের পাপ আমার উপর চাপবে
আর আমার সারা জীবনের নামাজ/রোজারা সোয়াব তাকে দিয়ে দেয়া হবে।
এর পর সে জান্নাতি, আমি জাহান্নামি।
যদি তাকে আঘাত করি? তার ক্ষতি করি? তাকে কষ্ট দেই?
তাহলে সে কষ্ট পাবে।
প্রতিটা কষ্টের জন্য তার গুনাহ মাফ হয়ে যাবে।
যদি তাকে ছেড়ে দেই?
কিছুই করলাম না, সে বেচে থাকলো এবং বৃদ্ধ বয়সে গিয়ে তৌবা করলো, তাহলে?
তবে তৌবার জন্য তার গুনাহ মাফ হয়ে যাবে।
যদি তার বিচার চাই? তার মৃত্যুদন্ড হয়?
তবে ওই গুনাহর শাস্তি সে দুনিয়ায় পেলো, আখিরাতের শাস্তি থেকে বাচলো।
তবে আমার কষ্টের কি হবে?
এক বুক যন্ত্রনা নিয়েই মারা যেতে হবে।
এর পর এ যন্ত্রনার জন্য আল্লাহর কাছে বিচার চাইতে হবে।
অথবা এর বিপরিতে নিজের জন্য ক্ষমা চাইতে হবে।
আমার হাত বেধে রেখেছে ইসলাম।
তখন জবাব দেই "আল্লাহ ক্ষমা করেন। বান্দা না।" :-P
নরমালি একটা লোক গিয়ে অন্য একটা লোককে খুন করে আসতে পারে না।
এর জন্য প্রচুর ক্ষোভ জমতে হয়
প্রচুর প্রতিশোধস্পৃহা জন্মাতে হয়
প্রচুর জুলুম জমতে হয়।
নরম হৃদয়ের মানুষটাকে প্রথমে শক্ত হতে হবে
তার পর পাথর হৃদয় হতে হবে
এর পর তাকে অনুভুতি হীন হবে।
অনেক
অনেক
অনেক জুলুম না জমা পর্যন্ত এই পরিবর্তনটা সম্পূর্ন হয় না।
: ওয়াল্লাহ! আমরা জানি না।
: তবে ওয়াল্লাহ। আমি জানি। তোমারা তখন গোলাম আর তার মালিকের মত হয়ে যাবে। মালিক গোলামকে ধমক দিলেও গোলাম পাল্টা ধমক দেয় না। আর পিটালেও গোলাম পাল্টা পিটায় না।
[ মুসান্নাফ ইবনে আবি শায়বা - ৩৬৪৩৭ ]
http://habibur.com/shaiba/id.27/
________
উট: উটের পিঠের যুদ্ধের কথা উল্লেখ করেছেন।
গোলাম-মালিক: প্রতিশোধ প্রতিবাদ না করে চুপ থেকে মেনে নিতে বলেছেন।
এই কথা আর "আল্লায় যেন তোর বিচার করে" এই কথায় পার্থক্য আছে।
একটাতে অভিশাপ দেয়া হচ্ছে, অন্যটায় দুনিয়ায় প্রতিশোধ না নেবার কথা বলা হচ্ছে।
একটা আমার দৃষ্টিতে তার রিলেটিভ ক্ষমার প্রকাশ, অন্যটায় তার ঘৃনার প্রকাশ।
"কিন্তু ক্ষমা করে দিলেই তো হয়? হাশরের মাঠে বিচার চাওয়ার কি আছে?"
ক্ষমা করাটা তার জন্য ওয়াজিব না। এবং তার জন্য শর্তও না। সে দুনিয়াতে প্রতিশোধ নিতে পারতো এবং এটার অধিকার তার আছে। সেটা না করে সে দুনিয়াতে প্রতিশোধ না নিয়ে আখেরাতের জন্য রেখে দিয়েছে। এটা পছন্দ হচ্ছে না?
সাহবা কিরামগন এই ধরনের কথা বলতেন কিনা তার রেফারেন্স আমি আর টানলাম না।
কারো কাছে আমি ১০০০ টাকা পাই। ক্ষমা করতে হলে পুরো ১০০০ টাকাই ক্ষমা করতে হবে? আমি এর ৫০০ টাকা ক্ষমা করতে পারবো না? আমি তা মনে করি না।
কেউ ১০০% ভালো না হলে সে ১০০% খারাপ -- আমি এভাবে দুনিয়াটাকে দেখি না।
তখন কি সে বুঝতে পারে যে --
এই কষ্ট তার রবের তরফ থেকে পাঠানো?
তখনো কি সে তার রবের উপর ঐ রকম সন্তুষ্টি থাকে
যখন আনন্দের সময় ছিলো?
"কিন্তু কেউ যদি আমাকে প্রতারিত করে?"
আল্লাহ তায়ালা অন্য দিক থেকে তোমার ক্ষতিকে পূরন করে দেবেন।
প্রতারককে অন্য দিক থেকে ক্ষতি দিয়ে প্রতিশোধ নিয়ে দেবেন।
তোমার পরিক্ষা ছিলো ধর্য্য ধরা।
তার পরিক্ষা ছিলো তোমাকে প্রতারিত না করা।
সে তার পরিক্ষায় ফেল করেছে।
তুমি?
"হে আমাদের রব!
ভুলি বা ভুল করি -- আমাদের ধরবেন না
মাফ করেন, ক্ষমা করেন
রহম করেন।
আপনি আমাদের মাওলা।"
জালেমদের দিন সব সময় থাকে না।
দিন বদলায়।
একদিন এই জুলুমের প্রতিশোধ নেয়া হবে।
যেদিন আল্লাহ চাইবেন।
সেদিনও আমার কোনো নিন্দা থাকেব না।
কোনো অভিযোগ থাকবে না।
যেমন এখন নেই।
২
আল আলা ওয়াল বারাআ?
কিন্তু বুদ্ধরাতো কোনো জীব হত্যা করে না, কারো ক্ষতি করে না।
তাদের উপরও আল আলা ওয়াল বারাআ?
তুমি কি কনফিউশনে ছিলে?
এখনো মনে প্রশ্ন আছে?
৩
জুলুম একটা ট্রিটমেন্ট আল্লাহর তরফ থেকে।
আগুনের দরকার আছে।
এই উক্তিগুলো আমি ৮০ সাল থেকে দলগুলো থেকে শুনে আসছি। সবগুলো দল এখনো পরাজিত।
কথাগুলো শুনলে মনে পড়ে তাতারদের হাতে বাগদাদের পতন। স্পেইনে মুসলিমদের পতন। আর রাশিয়ায় মুসলিমদের পতন। গনহত্যার কথা।
বিজয় সবসময় নিশ্চিৎ না। দলগুলো যত মটিভেশনাল স্পিচ দেক না কেন।
২
"একটা দল থাকবে যারা সর্বদা হকের উপর থাকবে, এরা কখনো পরাজিত হবে না।"
এটা কয়েক বছর আগে সিরিয়ার দলগুলোর ব্যপারে শুনতাম। এর সবগুলো দল এখন পরাজিত।
৩
"আপনি কি কোরআন শরিফের আয়াতকে অস্বিকার করছেন?"
না করছি না। কোরআন শরিফের আয়াত সত্য। তারা পরাজিত হয়েছে এটাও সত্য।
ঐ আয়াত থেকে আপনি যা বুঝছেন আর যা ব্যখ্যা করেন সেটা ভুল।
আগের যুগের সেই মাজহাবি দ্বন্ধ এখন চলছে মাজহাবি-লামাজহাবি দ্বন্ধ হিসাবে।
আমি কিছু বললাম না, শুধু লাইক কমেন্ট দিয়ে একটিব থাকলাম।
লিংক কমেন্টে
১
ফিতনা হলে সিমান্তে গিয়ে কাফেরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে -- গেলো তুরস্ক সিমান্তে।
আমিরকে বায়াত দিয়ে যেতে হবে আমির ভালো হোক বা মন্দ -- করলো।
পথে কুফার গভর্নর তার পথ রোধ করে বললো "খলিফার হুকুম নামা, তোমাকে আমার সাথে কাজ করতে হবে।" -- করলো।
রাসুলুল্লাহ ﷺ এর নাতি হোসেন রা এর সাথে নেগোশিয়েশন করতে হবে -- করলো।
গভরনর হুকুম দিলো শর্ত মানি না - যুদ্ধ করো। কিন্তু সে হোসনে রা: কে হত্যা করবে না কোনো অবস্থাতেই। এতটুকু বিবেচনা আছে।
গভর্নর তার দলের সাথে দুই জন ঘাতক দিয়ে দিলো যারা করলো।
২
"Following the rule book" এখন সে ঐ দলের নেতা যারা হোসেন রা: এর হত্যা কারী। আখিরাতে উনার হত্যাকারীদের কাতারে দাড়াতে হবে। মুসলিম বিশ্বে সবচেয়ে ঘৃন্য মানুষ।
অনেক পরে প্রতিশোধের জামাত আসলো। বললো সেই সেনাপতি কোথায়?
"সে তো ঐ ঘটনার পরে দুনিয়াদারি ছেড়ে দিয়েছে। শুধু কান্না করে, তৌবা করে। একা একা ইবাদত করে।"
বললো, সে যত বড় সুফি হোক, "তাকে নিয়ে আসো" এর পর হাত পা কেটে হত্যা করা হলো।
৩
Follow the rule book তাকে দুনিয়া আর আখিরাতের ধ্বংশ থেকে বাচাতে পারে নি।
এখানে আরো ফেকটর প্লে করে।
কিন্তু গিলে খেয়ে চুপ করে গেলাম।
যদিও অন্তর প্রচন্ড ঝটফট করছে কিছু পাল্টা বলার জন্য।
দাতে দাতে চেপে দিনের পর দিন চুপ থাকলাম।
জীবনে ভালো যা কিছু পেয়েছি।
পেয়েছি এরকম যে অল্প কয়েকবার করার তৌফিক আল্লাহ তায়ালা দিয়েছেন, সেটার পুরস্কার হিসাবে।
যত জায়গায় আমি "হক কথা" "অধিকার" "ইনসাফের দাবি" "চুপ থাকা পাপ" "ন্যয্য বিচার" "হুশিয়ার করতে হবে" এসব নিয়ে এগিয়ে গিয়েছি, সবগুলোর শেষ পরিনতি দেখে এখন জীবনের এই প্রান্তে এসে নিজের কাজের জন্য আফসোস করি।
এক এলাকায় এক আল্লাহ ওয়ালা ছিলেন।
ইসমে আজম জানতেন।
এলাকার এক "নবিন" উনাকে ধর্না দিতে থাকেন "আমাকে ইসমে আজম শিখান, প্লিজ প্লিজ প্লিজ।"
উনি শিখান না।
পিড়া-পিড়ির মাঝে একদিন ঐ আল্লাহ ওয়ালা বলেন, ইসমে আজম শিখতে চাইলে তুমি জঙ্গলের ঐ জায়গায় যাও। নবিন সেখানে যায়। দেখে এক বৃদ্ধ লোক গাধার পিঠে লাকড়ি নিয়ে যাচ্ছে। পথে এক সিপাহি বৃদ্ধকে একা পেয়ে বিনা কারনে ধম ধম করে পিটিয়ে আহত করে তার মাল নিয়ে চলে যায়।
নবিন ফিরে আসে। কি দেখেছে বলে। এর পর বলে :
"হুজুর আপনাকে এত করে বলেছিলাম আমাকে ইসমে আজম শিখাতে। শেখালেন না। যদি শিখাতেন তবে আমি ইসমে আজম পড়ে ঐ সিপাহিকে ধ্বংশ করে বৃদ্ধকে জুলুম থেকে বাচিয়ে দিতাম।"
আল্লাহ ওয়ালা বলেন :
"সেখানে যেই বৃদ্ধকে দেখেছিলে উনি আরেকজন আল্লাহ ওয়ালা। উনি নিজেও ইসমে আজম জানেন। আমি নিজে ইসমে আজম শিখেছি উনার কাছ থেকে।"
শিক্ষা? ইসমে আজম পড়ে ঐ সিপাহিকে ধ্বংশ করার মাঝে যদি ভালো কিছু থাকতো তবে ঐ বৃদ্ধ সেটা নিজে করতে পারতেন। নবিনের সাহায্যের দরকার ছিলো না।
কিন্তু ঐ বৃদ্ধ আরো অনেক কিছু জানেন। জানেন আল্লাহ তায়ালার প্রতিটা কাজের পেছনে একটা কারন আছে। কারনগুলো আমাদের থেকে অনেক ভালো বুঝেন। আপদে ধর্য্য ধরতে পারেন।
আর নিজের জন্য প্রতিশোধ নেন না।
এটা পীরদের বৈশিষ্ঠ্য।
যেটা আমি এ যুগের তাসাউফ পন্থিদের গালাগালির মাঝে পাই না।
নিজের মাঝেও না।
#hTasauf
শিশু বক্তা নিকৃষ্ট ভাবে আযহারি সাহেবের বিরুদ্ধে বললেন।
উপরোক্ত কারনে আরেকজন নিকৃষ্ট ভাবে শিশু বক্তাকে আক্রমন করলেন।
পরে খবর : শিশু বক্তা আসলে শিশু না। একটা রোগ নাম হাইলেন্ডার সিনড্রোম। আসল বয়স ২৩। দেখতে লাগে ৬। প্লাস উনি আযহারি সাহেবের বিরুদ্ধেও বলছিলেন না, অন্য কারো ব্যপারে।
কিন্তু যে বক্তা, উনাকে শিশু মনে করে আক্রমন করলো? তার কথা এখন ভাইরাল।
এই কারনে খারাপের বিরুদ্ধে তার মতো খারাপ হতে হয় না। যদিও সেরকম হবার দিকে মানুষের মন টানে বেশি, "যে যেমন তার সাথে তেমনই করতে হবে" "প্রতিশোধ"।
নিজের আদর্শ-শিক্ষা-নিতির সাথে লেগে থাকতে হয়। বিপক্ষ যেমনই হোক। এটা পার্থক্য যে আমি তার মতো না।
যেমন কেউ গালি দিলে - পাল্টা গালি দেবো না। আবার গাল পেতেও দেবো না।
নিষ্ঠুর ভাবে সে খুন করেছে? তাকে বিচারে নিয়ে আসবো, পাল্টা নিষ্ঠুর ভাবে খুন না। আবার ক্ষমাও না।
কেউ আমাকে "কাফের" বললো। তাকে পাল্টা কাফের বলবো না। আবার ভাইও বানাবো না।
কি করবো সেগুলো আমার নিতি-আদর্শ-শিক্ষা।
আমি যার উপর চলি।
প্রায় সকল সময় প্রতিশোধ নেবার পরে একটা অড পজিশনে পড়ে যাবেন। "লেন দেন শেষ হয়ে গেলো, এর পর এখন কি?" একটা শুন্যতা। বেশি করে ফেলি নি তো? আমার আর কোনো পাওনা নেই। সামনে আখিরাতে আর কিছু পাবো না।
প্লাস একটা আশংকা : ঠিক মতো প্রতিশোধ হয়েছে তো। কম বেশি হয় নি?
এর পর যদি জানেন : সেই ঘটনার সময় সে "এই ওই" ধারনা করছিলো। আসল কারন ঐ জিনিসটা আপনি জানতেন না -- তবে এর পর আফসোস ফেইজে প্রবেশ করতে হবে। শোধ না নেয়াই উচিৎ ছিলো।
অধিকাংশ সময় -- নিজে শক্ত থাকতে হয়, শক্তি নিয়ে থাকতে হয়। কিন্তু প্রতিশোধ নিতে হয় না।
"কিন্তু আমার যে ক্ষতি হলো?"
আল্লাহ তায়ালা এটা অন্য দিক থেকে দিয়ে দেন।
দুনিয়াতেই। এবং খুব দ্রুত। খুব বড় কিছু।
এর জন্য নিজের রাগ কষ্ট গিলে খেতে হবে। চুপ চাপ।
[ বিশেষ একজনের জন্য লিখা ]
১
হওয়ায় সমস্যা নেই। শুধু দেখবে তোমার অন্তরে অন্যদের প্রতি হিংসা আসে কিনা। ক্লাসে যারা ভালো করছে জনপ্রিয় হচ্ছে তাদের জনপ্রীয়তা তোমার ক্ষোভ সৃষ্টি করে নাকি আনন্দ?
যে ব্যবসা, চাকরিতে সফল তার বিত্ত-প্রভাব তোমার অন্তরে রাগ সৃষ্টি করে নাকি সুখি।
যদি হিংসা থেকে বেচে থাকতে পারো তবে তুমি তার থেকে বেশি সফল।
২
রাসুলুল্লাহ ﷺ এর কাছে এক ছেলেকে এনে তার অভিবাবক বলছিলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ তাকে কিছু উপদেশ দিন অতিরিক্ত লজ্জা, কিছু করতে পারে না। উনি বললেন কিছু বলার নেই। লজ্জা ভালো গুন।
৩
জান্নাতি কারা? কি করে চিনবো? হাদিসে বলা আছে নম্র, ভদ্র মানুষেরা।
আর জাহান্নামি কারা? খিট খিটে রাগি স্বভাবের মানুষেরা।
ইনট্রোভার্টদের জন্য জান্নাত সহজ।
৪
আগেকার দিনের বুজুর্গরা কথা কম বলতেন। একা একা থাকতেন। প্রতিশোধ নিতেন না। অধিক সময় আল্লাহর ইবাদত করতেন। এগুলো ইনট্রোভার্টদের স্বভাবের সাথে মিলে।
শুধু নজর দিয়ে দেখো নিজের অন্তরের দিকে। মু'মিনদের প্রতি হিংসা, ক্ষোভ বা খারাপ কিছু যেন না থাকে।
৫
তার পরও বললে :
দেখবে মু'মিন কখনো সাপের এক গর্তে দুই বার দংশিত হয় না। যেখানে প্রতারিত হও, এর পর তার থেকে সাবধান। ভালো ব্যবহার করলেও।
এত নিচু হবে না যে ছাগলে খেয়ে খেলে, আবার এত কঠোর না যে মানুষ থুথু দেয়। লোকমান হাকিমের উপদেশ তার ছেলের প্রতি।
মধ্য পন্থা খুজো।
৬
"আমি প্রতিশোধ নেই না। তবে ক্ষমাও করি না।"
দেখবে অভিযোগ মুখে চলে আসবে - অসাবধানতায়।
"মুসলিমদের মাঝের দ্বন্ধ কিছু বলি না। কেবল দেখি।"
আসলেই কিছু বলো না?
#পথহারা