১
মাসলার যে কোনো একটা বই নিয়ে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে। হানাফি মাজহাবে এর জন্য আছে "বেহেস্তি জেওর"। আরেকটু এডভান্স লেভেলের জন্য আছে "ফতোয়ায়ে আলমগিরি"। আধুনিক বিষয়গুলোর জন্য বিভিন্ন মুফতিদের লিখা ফতোয়ার কালেকশন বই। এবং অনলাইন জেনারেশনের জন্য ওয়েবে সার্চ।
২
নিজে কিতাব না পড়ে বার বার অন্যকে জিজ্ঞাসা করে জেনে নেয়ার অভ্যাস খারাপ। যেটা অনেকেই করে।
প্রথমতঃ যাকে জিজ্ঞাসা করা হয় তার জন্য এটা বিরক্তিকর।
দ্বিতীয়তঃ যে জিজ্ঞাসা করে সে তার নিজের পছন্দমতো ফতোয়া নেয়ার জন্য push করতে থাকে "এটাই তো হবে" "অন্যটা কেন হবে?" "হওয়া উচিৎ, তাই না?"
তৃতীয়তঃ এর অধিকাংশ যাকে জিজ্ঞাসা করা হয় সেও জানে না। তার পরও তার সাথে এই সব বিষয় গুলো নিয়ে গল্প জুড়ে দেয়া হয় যার ফলাফলে ভালো কিছু আসে না।
৩
একারনে যে মাসলা জানে সেও মাসলা মাসায়েল নিয়ে আলোচনা করতে চায় না। এসব আলোচনা দ্রুত তর্কের দিকে চলে যায়।
আরেকজনের সাথে আলোচনা না করে, নিজে কিতাব পড়ে জেনে নিন। সঠিকটা জানতে পারবেন।
"আপনিও কেমন জানি!!! বিতর্কিত না এসব বিষয়ে পোষ্ট দিতে পারেন না?"
শুধু মাত্র কোরআন শরিফের আয়াত আরবীতে কোট করা ছাড়া আর কোনো পোষ্টই বিতর্ক ছাড়া না।
হাদিস পোষ্ট করেন -- বিতর্ক।
বুখারি শরিফ থেকে হাদিস পোষ্ট করেন -- তাও বিতর্ক।
কোরআনের বাংলা অনুবাদ পোষ্ট করেন -- বিতর্ক।
আয়াতের শুধু আরবী পোষ্ট করলেও সমস্যা আছে। কেউ আপত্তি জানাবে "স্ক্রল করার সময় আয়াতে ওজু ছাড়া আংগুল লেগে যায়। এই গুনার দ্বায়িত্ব নেবে কে?"
প্রথম কথা হলো ডিসকাশন করার মতো মেচুউরিটি ইয়ং বাংগালিদের নেই। উত্তেজিত হয়ে যায়। এটা আমার এক্সপেরিয়েন্স।
দ্বিতীয়তঃ তবলিগের আইডিগুলো দেখেন। সবগুলোতে দুপক্ষের গালাগালি চলছে। আপনি এখানে কমেন্ট করেছেন টের পেলে, সব তর্গবাগিশরা এখানে ছুটে আসবে, "সবাই আয় -- আরেক আইডিতে তর্ক চলতাছে!!!"
তৃতীয়তঃ কারো পক্ষে লিখলেও আমি কারো অত পক্ষে না। বিপক্ষে লিখলেও কারো অত বেশি বিপক্ষে না। কিন্তু আপনার কমেন্ট হবে এক্সট্রিম। আমাকে সমর্থন করেই বলেন বা বিরোধিতা।
চতুর্থতঃ ব্যস্ত থাকি। কমেন্টের জবাব দেবার সময় নেই।
২
"তবে কি করতে হবে?"
প্রথম কথা হলোঃ আমাকে উপদেশ দিয়ে লাভ নেই। আপনাকে আমি গুরু না মানলে, বা আপনাকে আমার আমীর না মানলে, আপনার উপদেশ আমি গ্রহন করবো না।
দ্বিতীয়তঃ আপানর দল-মতের পক্ষে এখানে প্রোপাগান্ডা-ডিফেন্ড করা অর্থহীন। আপনার কথা আমি আপনার আইডিতে আগে পড়েছি। এবং এর পর এই স্বিদ্ধান্তে উপনিত হয়েছি যেটা লিখেছি।
তৃতীয়তঃ "এই সব বলবেন না" "এই পোষ্ট মুছে দিন" টাইপের কমেন্ট করলে আমি স্টেটাস মুছবো না। কিন্তু আপনাকে ব্লক করে দেবো যেহেতু সমস্যাটা আপনার।
১
মনে করেন দিলাম।
"রেফারেন্স? কোন কিতাবে আছে?"
দিলাম।
"এটা কি সহি?"
ব্যখ্যা করলাম এটা কতটুকু সহি বা সন্দেহ আছে। সন্দেহ যোগ্য হলে কোট করলে সমস্যা আছে কিনা নেই। কোন কোন দলের সমস্যা আছে কোন দলের সমস্যা নেই।
"হাদিসটা বুঝতে পারছি না। একটু যদি ব্যখ্যা করতেন।"
ব্যখ্যা করলাম।
"কিন্তু এটা তো ঐ সময়ে হয়েছে। এর সাথে সেটা মিলান কি করে?"
ব্যখ্যা করলাম আমি কি চিন্তা করি।
"এই সব বিষয়ে আমি খুবই ইন্টারেষ্টেড। একটু খোলাসা করে যদি সব বলতেন।"
খোলাসা করে সব বলা আরম্ভ করলাম।
আশে পাশে থেকে বহু ফলোয়ার জুড়ে গেলো। ইন্টারেষ্টিং বিষয় যেহেতু।
ফলোয়ারদের বড় ভাইরা গেলো ক্ষেপে। বড় ভাইরা আসলো আমার আইডিতে। "আমার মুখোশ উন্মোচন" করার জন্য।
তাদের হট্টগোলো শুনে, ট্যগ ফলো করে আরো ফলোয়ার। আরো তর্ক। ফোরামে ফোরামে আলোচনা। গ্রুপিং লবিং।
২
আচ্ছা, এত কেওয়াস কেন লাগলো ভাই?
আপনি একটা হাদিসের শুধু হিন্টস এ খুশি ছিলেন না।
পুরোটা শুনতে চাচ্ছিলেন তাই।
"এটা ঠিক না"
"আমি জানি সেটা"
"যাচাই না করে কোনো খবর ছাপাবেন না"
"মিথ্যা খবর ছাপিয়ে গুনাহর ভাগিদার হবেন না"
"এই স্টেটাস মুছে দিন"
এর সাথে আয়াতের কোটেশন "যদি তোমাদের কাছে কোনো ফাসেক..."
১
এদের কথার জবাব দেয়া সময়ের অপচয়।
ব্লক করে দেয়া কুইক সলুশন।
"তাদের কথায় ভুল কোথায়?"
ভুলটা ধরার মতো কমনসেন্স তাদের থাকা উচিৎ।
২
৩
এই রকম উক্তির দাবিদাররা এক সময় বলতো "ফাসেক মিডিয়ার কথা বিশ্বাস করবেন না। মোল্লাহ ওমর বেচে আছেন।" সংগে আয়াতের কোটেশন ফাসেকের কথা বিশ্বাস করলে কি হয়।
যতক্ষন না তাদের পছন্দের মিডিয়া বলা আরম্ভ করে "না উনি মারা গিয়েছেন বহু আগেই। আমরা স্ট্রেটেজির জন্য প্রকাশ করি নি।"
এর পর ফাসেক কাকে ধরবো?
আমি নিজেই?
৪
ব্লক করা সলুশন।
তর্ক করা সলুশন না।
বুঝানো সলুশন না।
নিজেকে ডিফেন্ড করা সলুশন না।
ফিতনার সময় যেহেতু।
একা থাকতে হবে। একা চলতে হবে।
কে ঠিক কে ভুল বুঝার উপায় নেই।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের হিফাজত করুন।
বইটা কার লিখা?
"শয়েখ ফুলানের"
বুঝলাম বইটা পড়লে আমি এই বিষয়ে একজনের মত জানতে পারবো। কিন্তু একজনের মত জানার জন্য সম্পুর্ন বই পড়তে হবে কেন? শেষে এটা একটা এক লাইনের জ্ঞান: 'উনার মত এই'।
"না মানে, পড়লে আপনি পক্ষের যুক্তিগুলো জানতে পারবেন। যুক্তি গুলো না জানলে আপনি বিভ্রান্ত হবেন।"
একারনে উনার পক্ষের লোকেরা বইটার কংক্লুশন না বলে শুধু বলতে থাকে 'পড়েন পড়েন'। যেন যুক্তিগুলো জানলেই আমার কংক্লুশন জানার অধিকার আছে। এবং এর পর আমি যেন উনার পক্ষে চলে আসবো।
উনার যুক্তির কংক্লুশন এর বদলে পুরো ডিটেইলস আমি জানতে চাইবো দুটো ক্ষেত্রে।
এক যদি আমি আগে থেকে উনার মাজহাব-মানহাজ-অনুসারি হই। তবে উস্তাদের মত জানতে পড়বো। বা দুই যদি আমি উনার প্রতিপক্ষ হই। রিফিউটেশন লিখার জন্য।
এর বাইরে উনার মতটা আমার কাছে এই বিষয়ে আরো বহু লোকের বিভিন্ন মতের মাঝে শুধু একটা ফুট নোট। 'এই বিষয়ে অমুকের মত এই।'
১
"যারা সিগারেট খায় তারা কাফের।
দলিল কোরআন শরিফ থেকে এই আয়াত : ওয়ালা তুলকু বি আইদিয়াকুম ইলাত তাহলুকা।
এটা তৌহিদের অংশ। এবং সিগারেট খাওয়া আর মূর্তিপুজারির মাঝে কোনো পার্থক্য নেই।
সাহাবা কিরামদের যুগে এই ফতোয়া ছিলো না কারন তখন সিগারেট ছিলো না। পরবর্তিতে এসেছে।"
২
এখন আমি যদি উনার সাথে তর্ক করতে যাই, তবে আমাকে "সাগারেট খোর" ট্যগ দেবে।
"সিগারেটের জন্য এদের অন্তর যত কাদে, নির্যাতিত মুসলিমদের জন্য কাদে না।"
"এই সব সিগারেট-খোর, গাজা-খোর মডারেট মুসলিমরা ইসলামকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে!"
"(সার্কাস্টিসক টোনে) না কোনোটাতে কোনো সমস্যা নেই। সিগারেট খাই, গাজা খাই, মদ খাই কোনোটাই আপনার কাছে কোনো গুনাহ না, কি বলেন?"
আমি যদি বলি ভাই আমিও সিগারেট খাওয়াকে খারাপ মনে করি কিন্তু তৌহিদের ...
সংগে সংগে রিপ্লাই : "দেখেন বেক্কলে কয় কি? সিগারেট খাওয়া খারাপ কিন্তু কোনো গুনাহ না? মানে গাছেরটাও নিবেন আবার তলারটাও।"
"ইসলামে কোনো গ্রে জোন নেই। হয় সাদা নয় কালো।"
৩
এই সব জায়গায় তর্ক করা কোনো সলুশন না।
"আপনাদের অবস্থান আমি জানলাম। এবং স্বিকার করি আপনাদের বিশ্বাস এই। অস্বিকার করছি না। তবে অধিকাংশ আলেমদের মতে সিগারেট খাওয়া কুফরি না, আমি এটা ফলো করি।"
তর্ক শেষ।
এখন একা একা ইবাদত করার সময়।
ফিতনা সমাধানের চেষ্টা করলে ফিতনাকে আরো উসকে দেয়া হবে।
প্লাস এর জন্য আলেমগন আছেন। আমি আলেম না।
না রে ভাই। নিজে নিজে করি না।
প্রথমে দেখি হানাফি-দেওবন্দি মত কি? এটা নিয়ে কোনো বিতর্ক না থাকলে এখানেই শেষ।
এখন কেউ এসে তর্ক জুড়ে দিলো। "এটা আহলে সুন্নাহর মত না" "শুধু এই উপমহাদেশে প্রচলিত" এই ধরনের দাবি। তখন দেখি অধিকাংশের মত কি? অর্থাৎ বাকি মাজহাবগুলোর।
এখানে সমাধান হয়ে গেলে শেষ।
কেউ এর পরও যদি তর্ক তুলতে থাকে। যেমন "দুনিয়ার অধিকাংশ মুসলিমরাই পথভ্রষ্ট" "হকের বিরুদ্ধে আকছারিয়াত কোনো যুক্তি না" এই ধরনের। তখন দেখি তাদের ব্যখ্যা ছাড়া আমি কোরআন পড়ে কি বুঝি? এটা থার্ড লেভেল। প্রথম লেভেল না।
এখন এই পর্যায়ে কেউ এসে যদি বলে "আপনি কি উসুলে তফসির পড়েছেন?" "কিছু জানেন?" "না জেনে কথা বলেন কেন?" "আমাদের শায়েখ/বড় ভাইদের অনুসরন করেন।"
তখন বেক টু স্কোয়ার ওয়ান। আপনাদের কথা তকলিদ [অন্ধ অনুসরন] করার বদলে আমি বরং হানাফি/দেওবন্দি তকলিদ করি।
যেহেতু একই হলো।
এটাও কংক্লুসিভ না। তখন স্ট্রেটেজি হবে এরকম :
"আমি কোনো যুক্তি অনুসরন করিনা। এগুলো ইলমুল কালাম বা যুক্তি বিদ্যা। যা নিষিদ্ধ। বরং আমি শুধু মানি কোরআন হাদিস।"
এর পর ইলমুল কালামের উপর সতর্কতাকারি যে সকল উক্তি আছে আগেকার দিনের মনিষিদের সেগুলো উল্লেখ করে দেবেন।
#HabibLogic
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10154372987068176
> "এতো দল-মত। কোনটা অনুসরন করবো?"
যে কোনোটা ফলো করলেই হলো। অন্যন্য দলগুলোর বিপক্ষে ঐ দলের যে সকল যুক্তি সমূহ আছে সেগুলো বাদ দিলেই [ignore] হলো।
যদি দেখেন কোনো দলের ৯০% সময় কাটছে বাকি দলগুলোর বিরোধিতা করে তবে তাদের সাথে থেকে সময় নষ্ট না করা ভালো। কারন ওখানে ভালো মাত্র ১০%।
তাকওয়া বা আল্লাহ-ভীতির দাবি হলো আমল করা। তর্কা তর্কি না। আলেমরা ভিন্ন।
১
মকতবে শামিলা। ২০ হাজার কিতাব। সবগুলো পড়ার দরকার নেই। যেই টপিক চাই key-word দিয়ে সার্চ করে বের করে পড়া যায়। এর সাথে ইন্টিগ্রেটেড ডিকশেনারি।
কিন্তু প্রশ্ন হলো শিখবো কি?
মাসলা মাসায়েল প্রয়োজনিয় যা আছে সেগুলো জানা আছে। দ্বিমতের বিষয়গুলোতে কার মত কি সেটা সহ।
আকিদার ব্যপারে জানার প্রয়োজন শুধু দুনিয়ার জন্য। আরেক জনের কুফরি ফতোয়া থেকে বাচতে। যে যেটাকে কুফরি মনে করে। আখিরাতের জন্য প্রয়োজন নেই।
আর তর্কা-তর্কির জন্য ইলম শিখা মানে নিজের ধ্বংশ।
২
মাসলা মাসায়েলের পেছনের দলিলগুলো জানা যায়।
কিন্তু এগুলো জানলেও শেষে দেখা যাবে এখন যার উপর আছি সেটাও ভুল না। হাজার হাজার আলেম এগুলো অলরেডি ফিলটার করে এনেছে। আমাদের এই কষ্ট বাচিয়ে।
আর যে কয়েকটা সবচেয়ে "বিতর্কিত" মাসলা নিয়ে চেক করেছি আগে, কোনোটাতেই ভুল পাই নি।
৩
উপলব্ধি করছি : "আমল"-ই আসল।
আমলের পেছনে অনেক সময় দিতে হবে।
ইলমের পেছনে আর সময় না দিয়ে।
১
এগুলোর উপর কোরআন শরিফে যে আয়াত সমুহ আছে "কেউ শাফায়াত করতে পারবে না" -- এর পর "ইল্লা/বাদে" দিয়ে এক্সেপশন দেয়া আছে : যাকে আল্লাহ তায়ালা চান সে ছাড়া। আয়াতুল কুরসি, সুরা নজম দ্রষ্টব্য।
রাসুলুল্লাল্লাহ ﷺ যে শাফায়াত করবেন এটা প্রমানিত। সম্ভবতঃ এ নিয়ে বিতর্ক নেই।
ইলমুল গাইবের ক্ষেত্রেও একই। উনি নবুয়ত পেয়ে যা কিছু বলেছেন সবই ইলমুল গায়েব। আখিরাতের কোনো কিছু আমরা দেখি নি। আর "আল্লাহ তায়ালা ছাড়া কেউ গায়েবের ইলম জানেন না", এই কথা যেমন আয়াতে বলা আছে। তেমনি তার পরে এক্সেপশন দেয়া আছে "যাকে আল্লাহ তায়ালা জানান উনি ছাড়া"। সুরা জীন দ্রষ্টব্য।
২
কিন্তু তর্ক এসব ব্যপারে হয় না। তর্ক হয় এগুলোকে ঠেলে যখন কেউ কোনো এক্সট্রিম প্রান্তে নিয়ে যায় তখন। যেগুলো স্বাভাবিক ভাবে কোরআন শরিফ পড়লে আমরা বুঝি না। কিন্তু কেউ দাবি নিয়ে আসলো, "<এর> <এর> ব্যখ্যা এই! যে এই <এক্সট্রিমটা> অস্বিকার করলো সে আয়াতকে অস্বিকার করলো। তাই সে কাফের।"
তখন দেখতে হয় তফসির। ১৯০০ সালের আগের তফসিরগুলোতে এই কথা বলা আছে কিনা। যদি না থাকে তবে নেই। নেই মানে "জায়গাটা খালি", তাই সেই শূন্য জায়গা তার কথা দ্বারা ভর্তি করতে হবে -- এমন না।
৩
আল্লাহ তায়ালা আমাদের হক পথে রাখুন।
যেমন, এতায়েতি কাউকে যদি বলেন "কিন্তু উলামারা তো বলে...." তবে তারা সংগে সংগে ক্ষেপে যাবে। বলবে, "উলামা না, এরা হেফাজত! হেফাজত বলবেন!"
এই ধরনের তর্কগুলো বহু পুরানো। সব বিষয়ে আছে। এই তর্কগুলোতে সরল সাধারন মানুষকে "নাম" গিলে খাওয়ানোর চেষ্টা করানো হয়। "কাম" বাদ দিয়ে।
আমি কাম বুঝার চেষ্টা করি। নাম যাই হোক।